নেসেটে
ভাষণের
পর
মিসরের
শারম
আল–শেখে
‘শান্তি
সম্মেলনে’
যোগ
দেন
ট্রাম্প।
সেখানে
উপস্থিত
ছিলেন
২৮টি
দেশের
শীর্ষ
পর্যায়ের
নেতারা।
সম্মেলনে
গাজায়
যুদ্ধবিরতি
নিয়ে
একটি
নথিতে
সই
করেন
ট্রাম্প,
মিসরের
প্রেসিডেন্ট
আবদেল
ফাত্তাহ
আল–সিসি,
তুরস্কের
প্রেসিডেন্ট
রিসেপ
তাইয়েপ
এরদোয়ান,
কাতারের
আমির
শেখ
তামিম
বিন
হামাদ
আল
থানিসহ
অন্য
বিশ্বনেতারা।
শান্তি
সম্মেলনে
বিশ্বনেতাদের
মধ্যে
যুক্তরাজ্যের
প্রধানমন্ত্রী
কিয়ার
স্টারমার,
ফ্রান্সের
প্রেসিডেন্ট
এমানুয়েল
মাখোঁ,
ইতালির
প্রধানমন্ত্রী
জর্জিয়া
মেলোনি,
স্পেনের
প্রধানমন্ত্রী
পেদ্রো
সানচেজ,
কানাডার
প্রধানমন্ত্রী
মার্ক
কার্নি,
জার্মান
চ্যান্সেলর
ফ্রেডরিখ
মের্ৎস,
পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী
শাহবাজ
শরিফ
ও
ইন্দোনেশিয়ার
প্রেসিডেন্ট
প্রাবোও
সুবিয়ান্তো
উপস্থিত
ছিলেন।
শান্তি
সম্মেলনে
গাজা
যুদ্ধবিরতিতে
ভূমিকায়
রাখায়
মিসর,
কাতার,
তুরস্কসহ
সংশ্লিষ্ট
আরব
ও
মুসলিম
দেশের
নেতাদের
ধন্যবাদ
জানান
ট্রাম্প।
মিসরের
সর্বোচ্চ
রাষ্ট্রীয়
সম্মাননা
‘দ্য
অনার
অব
দ্য
নিল’
দেওয়ায়
জন্য
দেশটির
প্রেসিডেন্ট
সিসিকে
ধন্যবাদ
দেন
তিনি।
সৌদি
যুবরাজ
মুহাম্মদ
বিন
সালমানের
নাম
উল্লেখ
করেও
প্রশংসা
করেন
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট।
সম্মেলনে
যোগ
দেওয়ার
বিশ্বনেতাদে
প্রশংসা
করে
ট্রাম্প
বলেন,
‘আমরা
যা
করছি,
তার
প্রতি
এটি
(বিশ্বনেতাদের
উপস্থিতি)
একটি
বড়
প্রশংসা।
কারণ,
আমরা
যা
করেছি,
তা
একেবারেই
অনন্য
এবং
বিশেষ
কিছু।’
তিনি
বলেন,
গাজায়
যুদ্ধবিরতি
একটি
ঐতিহাসিক
ঘটনা,
যা
বিশ্ব
চিরকাল
মনে
রাখবে।
এডমিন 















