ভোট
গণনায়
দেরির
মধ্যে
গতকাল
বিকেল
সোয়া
পাঁচটার
দিকে
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সিনেট
হলের
সামনে
সংবাদ
সম্মেলন
করেন
ছাত্রশিবির-সমর্থিত
সমন্বিত
শিক্ষার্থী
জোটের
সাধারণ
সম্পাদক
(জিএস)
প্রার্থী
মাজহারুল
ইসলাম।
তিনি
নির্বাচন
বানচালের
অভিযোগ
করে
বলেন,
‘…সুস্পষ্টভাবে
আমরা
ষড়যন্ত্রের
ইঙ্গিত
পাচ্ছি।’
তিনি
বলেন,
‘আমরা
একটি
ফেয়ার
নির্বাচন
চাই,
শিক্ষার্থীরা
যাঁকে
ইচ্ছা,
তাঁকে
ভোট
দেবেন;
কিন্তু
আপনারা
ফেয়ার
নির্বাচন
করেন।’
এদিকে
ফল
স্থগিত
করা
হলে
সাধারণ
শিক্ষার্থীদের
নিয়ে
সব
ষড়যন্ত্র
প্রতিহত
করা
হবে
বলে
ঘোষণা
দেন
স্বতন্ত্র
শিক্ষার্থী
সম্মিলন
প্যানেলের
সহসভাপতি
(ভিপি)
প্রার্থী
আব্দুর
রশিদ
জিতু।
গতকাল
সন্ধ্যায়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
পুরাতন
প্রশাসনিক
ভবনের
সামনে
সাংবাদিকদের
এক
প্রশ্নের
জবাবে
তিনি
বলেন,
‘আমরা
শুনতে
পাচ্ছি,
একটি
স্বার্থান্বেষী
মহল
নির্বাচনের
ফল
স্থগিতের
চেষ্টা
চালাচ্ছে।
এমন
কোনো
কিছু
করার
চেষ্টা
করা
হলে
আমরা
সাধারণ
শিক্ষার্থীদের
সঙ্গে
নিয়ে
প্রতিহত
করব।’
জাকসুতে
এবার
পূর্ণ
ও
আংশিকসহ
আটটি
প্যানেল
হয়েছিল।
এর
মধ্যে
ছাত্রদলের
প্যানেল,
প্রগতিশীল
শিক্ষার্থীদের
সম্প্রীতির
ঐক্য,
ছাত্র
ইউনিয়ন
ও
ছাত্র
ফ্রন্টের
সংশপ্তক
পর্ষদ
(২৫
পদে
৫
প্রার্থী),
স্বতন্ত্র
অঙ্গীকার
পরিষদ
(৮
প্রার্থী)
এবং
ছাত্র
ফ্রন্টের
একাংশের
একটি
প্যানেল
(৩
প্রার্থী)
ভোট
বর্জন
করেছে।
কয়েকজন
স্বতন্ত্র
প্রার্থীও
ভোট
বর্জন
করেছেন।
ভোটে
রয়েছে
ছাত্রশিবির-সমর্থিত
সমন্বিত
শিক্ষার্থী
জোট,
গণতান্ত্রিক
ছাত্রসংসদ-সমর্থিত
শিক্ষার্থী
ঐক্য
ফোরাম
ও
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
সাবেক
কেন্দ্রীয়
সমন্বয়ক
আব্দুর
রশিদ
জিতুর
নেতৃত্বাধীন
স্বতন্ত্র
শিক্ষার্থী
সম্মিলন।
এডমিন 















