আগুন
লাগার
পর
কারখানা
থেকে
শ্রমিকেরা
নানাভাবে
বের
হয়ে
আসার
চেষ্টা
করেন।
এর
মধ্যেই
অনেকে
আটকা
পড়েন।
নয়জনের
লাশ
ওই
কারখানা
থেকে
উদ্ধার
করা
হয়েছে
বলে
ফায়ার
সার্ভিস
কর্মকর্তা
তালহা
বিন
জসিম
জানান।
তিনি
বলেন,
রাসায়নিকের
গুদামে
ব্লিচিং
পাউডার,
প্লাস্টিক,
হাইড্রোজেন
পার-অক্সাইড
ছিল।
সেখানে
থেকে
আসা
ক্ষতিকর
গ্যাসে
এই
মানুষগুলোর
মৃত্যু
হয়েছে
বলে
প্রাথমিকভাবে
ধারণা
করা
হচ্ছে।
ঘটনার
পর
থেকে
রাসানিকের
গুদামের
মালিক
এবং
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
কাউকে
পাওয়া
যাচ্ছে
না
বলে
ঘটনাস্থলে
সাংবাদিকদের
জানান
ফায়ার
ব্রিগেডের
পরিচালক
মোহাম্মদ
তাজুল
ইসলাম
চৌধুরী।
তিনি
বলেন,
‘দেখে
মনে
হচ্ছে
এই
রাসায়নিক
গুদামের
অনুমোদন
নেই।
যাচাই-বাছাই
করে
তদন্ত
করে
বিস্তারিত
পরে
জানা
যাবে।’
উদ্ধারকৃত
লাশগুলোর
মধ্যে
কতজন
নারী
এবং
কতজন
পুরুষ
তা
নিশ্চিত
হওয়া
যায়নি
বলেও
জানান
তিনি।
এডমিন 














