আরএসএফের
প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
বাংলাদেশের
স্বাধীনতাযুদ্ধের
স্মৃতি
সংরক্ষণে
কাজ
করা
‘মঞ্চ
৭১’
নামের
নাগরিক
সমাজের
একটি
প্ল্যাটফর্ম
ওই
বৈঠকের
আয়োজন
করেছিল।
হঠাৎ
একদল
ব্যক্তি
সেখানে
ঢুকলে
পরিস্থিতির
অবনতি
ঘটে।
বৈঠকে
অংশগ্রহণকারীরা
ক্ষমতাচ্যুত
প্রধানমন্ত্রী
শেখ
হাসিনার
প্রতি
‘সহানুভূতিশীল’
বলে
অভিযোগ
তোলেন
তাঁরা।
শেখ
হাসিনার
কর্তৃত্ববাদী
সরকারের
পতন
ঘটেছিল
২০২৪
সালে
কয়েক
সপ্তাহের
ব্যাপক
বিক্ষোভে
রক্তক্ষয়ী
দমন–পীড়ন
চালানোর
পরে।
গোলটেবিল
বৈঠক
ঘিরে
পরিস্থিতির
অবনতি
হলে
শৃঙ্খলা
ফিরিয়ে
আনার
জন্য
পুলিশ
ডেকেছিলেন
মনজুরুল
আলম।
সেখানে
হামলাকারীদের
গ্রেপ্তারের
বদলে
মনজুরুল
আলমসহ
গোলটেবিল
বৈঠকে
অংশ
নেওয়া
১৬
জনকে
গ্রেপ্তার
করে
পুলিশ।
তার
পর
থেকে
মনজুরুল
আলমসহ
গ্রেপ্তার
গোলটেবিলের
অন্য
অংশগ্রহণকারীরা
বাংলাদেশের
সন্ত্রাসবিরোধী
আইনের
আওতায়
‘অন্তর্বর্তী
সরকারকে
ক্ষমতাচ্যুত
করার
ষড়যন্ত্রের’
ভিত্তিহীন
অভিযোগে
কারাবন্দী
রয়েছেন।
অন্তর্বর্তী
সরকারের
প্রধান
উপদেষ্টার
প্রেস
সচিবের
কাছে
এ
বিষয়ে
বক্তব্য
চেয়েছিল
আরএসএফ।
তবে
তিনি
তাতে
সাড়া
দেননি।
এডমিন 











