জাতিসংঘের
শরণার্থীবিষয়ক
হাইকমিশনার
বলেন,
‘আমরা
উদাসীনতার
পথে
চলতে
পারি
না।
একটি
জনগোষ্ঠীকে
ধ্বংস
হতে
দিয়ে
সমাধানের
আশা
করা
যায়
না।’
ফিলিপ্পো
গ্রান্ডি
বলেন,
রাখাইন
উপদেষ্টা
কমিশনের
সুপারিশগুলো
আগের
মতোই
প্রাসঙ্গিক।
রোহিঙ্গা
শরণার্থীদের
স্বেচ্ছায়,
নিরাপদ
ও
টেকসই
প্রত্যাবাসন
নিশ্চিতে
সেগুলো
দিকনির্দেশনা
হওয়া
উচিত
উল্লেখ
করে
তিনি
বলেন,
‘কিন্তু
সাহসী
পদক্ষেপ
না
নিলে
পরিস্থিতির
পরিবর্তন
হবে
না।’
জাতিসংঘের
শরণার্থীবিষয়ক
হাইকমিশনার
মিয়ানমার
কর্তৃপক্ষ
ও
আরাকান
আর্মির
সঙ্গে
সক্রিয়
সম্পৃক্ততা
বাড়াতে
প্রভাবশালী
দেশগুলোর
প্রতি
আহ্বান
জানান,
যাতে
মানবিক
সহায়তার
প্রবেশ
নিশ্চিত
করা
যায়।
একই
সঙ্গে
আস্থা
পুনঃস্থাপনের
মাধ্যমে
মিয়ানমারের
জোরপূর্বক
বাস্তুচ্যুত
জনগণের
জন্য
ন্যায়সংগত
ও
টেকসই
সমাধান
গ্রহণ
করা
যায়।
বক্তব্যের
সমাপনীতে
ফিলিপ্পো
গ্রান্ডি
বলেন,
‘মিয়ানমারের
জনগণের
জন্য
ন্যায়সংগত,
বাস্তব
ও
ভবিষ্যৎমুখী
নতুন
অধ্যায়
শুরু
করতে
চাই।
রোহিঙ্গাদের
দুর্দশার
স্থায়ী
সমাধানে
আমাদের
সামনে
এ
ছাড়া
বিকল্প
কোনো
পথ
নেই।’
এডমিন 















