রাশিয়ার
দাবি,
তাদের
সম্পদ
দখল
মানে
পশ্চিমাদের
চুরি
করা।
এতে
যুক্তরাষ্ট্র
ও
ইউরোপের
বন্ড
ও
মুদ্রার
ওপর
আস্থা
ক্ষতিগ্রস্ত
হবে।
অন্যদিকে
ইউরোপীয়
রাষ্ট্রগুলোর
বক্তব্য,
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের
পর
ইউরোপের
সবচেয়ে
প্রাণঘাতী
যুদ্ধে
ইউক্রেন
ধ্বংসের
জন্য
রাশিয়াই
দায়ী।
তাই
মস্কোর
সঙ্গে
জোর
করে
হলেও
ক্ষতিপূরণ
আদায়
করতে
হবে।
তবে
কিছু
ব্যাংকার
সতর্ক
করে
বলেছেন,
রাষ্ট্রীয়
সম্পদ
জব্দের
নজির
বিদেশি
রাষ্ট্রগুলোকে
পশ্চিমা
দেশগুলোর
বন্ড
কেনায়
নিরুৎসাহিত
করতে
পারে
এবং
পশ্চিমা
দেশগুলোর
বিনিয়োগে
আস্থা
কমতে
পারে।
মেদভেদেভ
এ
মাসের
শুরুর
দিকে
বলেছিলেন,
রাশিয়া
আরও
ইউক্রেনীয়
ভূখণ্ড
দখল
করবে।
এ
ছাড়া
যুক্তরাজ্যের
সম্পদ
দখলের
পথেও
হাঁটবে।
এর
আগে
লন্ডন
জানায়,
রাশিয়ার
জব্দ
করা
সম্পদ
থেকে
সংগৃহীত
প্রায়
১৩০
কোটি
ডলার
ইউক্রেনের
অস্ত্র
কেনায়
তারা
ব্যয়
করেছে।
রাশিয়ার
রাষ্ট্রীয়
সংবাদ
সংস্থা
আরআইএ
জানিয়েছে,
পশ্চিমারা
রাশিয়ার
অর্থনীতিতে
মোট
২৮৫
বিলিয়ন
ডলারের
প্রত্যক্ষ
বৈদেশিক
বিনিয়োগ
করেছে।
রাশিয়ার
সম্পদ
দখল
হলে
পশ্চিমাদের
এ
বিনিয়োগ
ঝুঁকির
মুখে
পড়তে
পারে।
এডমিন 















