দুদকের
অভিযোগ
অনুযায়ী,
ইউসিবির
চট্টগ্রামের
চকবাজার,
পোর্ট,
পাহাড়তলী
ও
বহদ্দারহাট
শাখায়
এশিয়া
এন্টারপ্রাইজ,
মুন
এন্টারপ্রাইজ,
ইসলাম
এন্টারপ্রাইজ,
সান-সাইন
এন্টারপ্রাইজ,
আলম
এন্টারপ্রাইজ,
জুপিটার
এন্টারপ্রাইজ,
নাজিম
অ্যান্ড
সন্স
ও
আল-রাজি
এন্টারপ্রাইজ
নামে
আটটি
ভুয়া
প্রতিষ্ঠানের
চলতি
হিসাব
খোলা
হয়।
এসব
প্রতিষ্ঠানের
স্বত্বাধিকারী
হিসেবে
যাঁদের
নাম
ব্যবহার
করা
হয়েছে,
তাঁরা
প্রকৃতপক্ষে
এসব
প্রতিষ্ঠানের
সঙ্গে
কোনোভাবেই
সম্পৃক্ত
নন।
২০০২
থেকে
২০২৩
সালের
মধ্যে
দিনমজুর
নুরুল
ইসলামের
নামে
৬
কোটি
৫০
লাখ
টাকা,
স্থানীয়
খেলোয়াড়
দিদারুল
আলমের
নামে
৪
কোটি,
দিনমজুর
মইন
উদ্দিনের
নামে
৭
কোটি,
অটোরিকশাচালক
আমির
হামজার
নামে
৮
কোটি,
সেলুনের
কর্মচারী
রাজধন
কর্মকারের
নামে
৩
কোটি,
দিনমজুর
নাজিমের
নামে
৯
কোটি
এবং
জসিম
উদ্দিনের
নামে
৯
কোটি
টাকা
ঋণ
নেওয়া
হয়।
সব
মিলিয়ে
ঋণের
পরিমাণ
৫৬
কোটি
১৫
লাখ
টাকা।
এডমিন 













