সংবাদ
ব্রিফিংয়ে
আইসিসিবির
সভাপতি
বলেন,
এলডিসি
উত্তরণের
জন্য
অনুকূল
অর্থনৈতিক
বাস্তবতা
নেই।
এলডিসি
থেকে
উত্তরণের
পথে
বাংলাদেশের
বড়
বাধা
হচ্ছে
বিদ্যুৎ
ও
গ্যাস–সংকট।
নির্ভরযোগ্য
জ্বালানি
সরবরাহ
না
থাকলে
তৈরি
পোশাক,
বস্ত্র
ও
ওষুধশিল্পের
মতো
গুরুত্বপূর্ণ
খাতগুলো
বৈশ্বিক
চাহিদা
মেটাতে
সক্ষম
হবে
না।
এতে
উত্তরণের
ঝুঁকি
আরও
বাড়বে।
অন্যদিকে
বৈশ্বিক
সুদের
হার
ও
অভ্যন্তরীণ
খেলাপি
ঋণ
বেড়েছে।
এতে
ঋণপ্রবাহ
কমছে।
আবার
বিদেশি
বিনিয়োগ
কমছে।
সম্প্রতি
যুক্তরাষ্ট্রের
আরোপিত
পাল্টা
শুল্ক
রপ্তানি
খাতে
চাপ
বাড়িয়েছে।
এ
ছাড়া
বৈশ্বিক
তাপমাত্রা
বৃদ্ধির
কারণেও
বাংলাদেশ
অনেক
বেশি
ঝুঁকিতে
রয়েছে।
এ
অবস্থায়
বিদ্যুৎ
ও
গ্যাস–সংকট
সমাধান;
অবকাঠামো,
সরবরাহ
শৃঙ্খল
ও
অবকাঠামো
সুবিধা
বাড়ানো;
ব্যবসায়ের
খরচ
কমানো;
রপ্তানি
বৈচিত্র্য
আনা;
স্মার্ট
কূটনীতির
মাধ্যমে
বাজার
রক্ষা;
আর্থিক
খাতের
সংস্কার;
বিনিময়
হারের
স্থিতিশীলতাসহ
প্রয়োজনীয়
কিছু
প্রস্তুতি
নিতে
হবে।
এ
জন্য
অন্তত
পাঁচ
বছর
সময়
বাড়ানো
প্রয়োজন।
মাহবুবুর
রহমান
বলেন,
‘আমাদের
আলোচনার
বিষয়
এটা
নয়
যে
আমাদের
উত্তরণ
হবে
কি
না;
বরং
এটা
যে
কীভাবে
আমাদের
উত্তরণ
হবে।
২০৩২
সাল
নাগাদ
এলডিসি
উত্তরণ
পেছানো
গেলে
বেসরকারি
খাত
ও
সরকার
উভয়েই
ভালো
প্রস্তুতি
নিতে
পারবে।
এর
মাধ্যমে
বাংলাদেশ
এলডিসি
গ্র্যাজুয়েশনকে
চ্যালেঞ্জ
নয়,
বরং
বড়
সুযোগে
পরিণত
করতে
পারবে।’
এডমিন 












