নাজিয়া
স্কুলটির
ষষ্ঠ
আর
নাফি
ছিল
তৃতীয়
শ্রেণির
শিক্ষার্থী।
নাজিয়া
সেদিন
বাড়ির
কাজ
করে
যেতে
পারেনি
বলে
‘ডিটেনশনে’
ছিল,
আর
বোন
কেন
দেরি
করছে,
তা
দেখতে
গিয়েই
আগুনে
দগ্ধ
হয়
ছোট
ভাই।
নাজিয়া-নাফির
বাবা
আশরাফুল
ইসলাম
অবসরপ্রাপ্ত
সেনাসদস্য।
তিনি
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘সরকারি
চাকরি
থেকে
অবসর
নেওয়ার
পর
আমার
সম্পদ
বলতে
ছিল
এই
দুই
সন্তান।
দুই
সন্তানই
মারা
গেছে।
একজনকে
আইসিইউতে
রেখে
আরেক
সন্তানকে
দাফন
করতে
হয়েছে।
বলতে
পারেন,
আমরা
বেঁচে
থাকব
কীভাবে?’
মাহিদ
হাসান
পড়ত
চতুর্থ
শ্রেণিতে।
ওমায়ের
নূর
এবং
বোরহান
উদ্দিন
পড়ত
তৃতীয়
শ্রেণিতে।
বিমান
বিধ্বস্তের
ঘটনায়
মারা
যাওয়া
এই
তিন
শিশুকে
কবর
দেওয়া
হয়েছে
পাশাপাশি।
তারা
নিকট
আত্মীয়।
তৃতীয়
শ্রেণির
শিক্ষার্থী
রাইসা
মণি।
তার
মা
মিম
প্রথম
আলোকে
জানালেন,
শিক্ষকদের
চাপাচাপিতে
১৪
জুলাই
থেকে
মেয়েকে
কোচিংয়ে
দিয়েছিলেন।
কোচিংয়ে
না
দিলে
মেয়ে
স্কুল
ছুটির
পরই
বাড়ি
চলে
যেত,
এভাবে
মারা
যেত
না।
এ
আক্ষেপ
থাকবে
সারা
জীবন।
তৃতীয়
শ্রেণির
আরেক
শিক্ষার্থী
মারিয়াম
উম্মে
আফিয়া।
তার
মা
উম্মে
তামিমা
আক্তার
ক্ষোভ
প্রকাশ
করে
বললেন,
বাচ্চা
স্কুল
থেকে
ফিরে
বলত,
কোচিং
করলে
শিক্ষকেরা
বেশি
আদর
করেন,
যারা
কোচিং
করে
না,
তাদের
আদর
করেন
না।
তাই
মেয়ে
কোচিংয়ে
ভর্তি
করাতে
বলে।
অন্যদিকে
শিক্ষকেরাও
ফোন
দিতেন
কোচিংয়ে
দেওয়ার
জন্য।
রাইসা
মণি
ও
মারিয়াম
উম্মে
আফিয়ার
লাশ
প্রথমে
পাওয়া
যায়নি।
এ
জন্য
ডিএনএ
পরীক্ষা
করতে
হয়েছে।
এডমিন 







