মা–ছেলেকে
হত্যার
ছয়
মাস
পর
হামিদ
ভারতে
ফিরে
যান
এবং
এখনো
দেশটিতে
রয়েছেন।
তাঁকে
প্রত্যর্পণে
ভারত
সরকারের
কাছে
জোরালো
আহ্বান
জানিয়েছে
মার্কিন
কর্তৃপক্ষ।
এই
প্রত্যর্পণ
প্রক্রিয়া
ত্বরান্বিত
করার
কাজে
সহযোগিতার
অনুরোধ
জানিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রে
নিযুক্ত
ভারতের
রাষ্ট্রদূত
বিনয়
কোয়াত্রার
সঙ্গে
ফোনে
কথা
বলেছেন
এবং
তাঁকে
চিঠি
লিখেছেন
বলে
জানান
নিউ
জার্সি
অঙ্গরাজ্যের
গভর্নর
ফিল
মার্ফি।
নিউইয়র্ক
পোস্ট,
সিবিএস
নিউজসহ
যুক্তরাষ্ট্রের
বিভিন্ন
গণমাধ্যমের
প্রতিবেদন
থেকে
জানা
গেছে,
হামিদ
একই
অ্যাপার্টমেন্ট
থাকতেন
এবং
সশীকলার
স্বামী
হনুমন্ত
নাররার
সহকর্মী
ছিলেন।
তদন্তে
বেরিয়ে
এসেছে,
তিনি
হনুমন্তকে
দীর্ঘদিন
ধরে
গোপনে
অনুসরণ
করতেন।
এডমিন 








