এ
সময়
হেরিটেজ
রাজশাহীর
সভাপতি
লেখক
ও
গবেষক
মাহবুব
সিদ্দিকী,
গবেষক
ও
নৃবিজ্ঞানী
শহিদুল
ইসলাম,
বরেন্দ্র
ইয়ুথ
ফোরামের
যুগ্ম
সাধারণ
সম্পাদক
মো.
আতিকুর
রহমান,
ইয়ুথ
অ্যাকশন
ফর
সোশ্যাল
চেঞ্জের
(ইয়্যাস)
সভাপতি
শামীউল
আলীম,
সামাজিক
ও
সাংস্কৃতিক
আন্দোলনকর্মী
নাদিম
সিনা,
হাসিবুল
হাসনাত
প্রমুখ
উপস্থিত
ছিলেন।
স্মারকলিপি
দেওয়ার
সময়
পঞ্চকবির
অন্যতম
কান্ত
কবি
রজনীকান্ত
সেনের
বসতভিটা,
মিঞাপাড়ায়
রাজা
হেমেন্দ্র
কুমারের
বসতভিটা,
উপমহাদেশের
প্রখ্যাত
চলচ্চিত্র
নির্মাতা
ঋত্বিক
কুমার
ঘটকের
গুঁড়িয়ে
দেওয়া
বসতভিটা,
তালন্দ
ভবনসহ
বিভিন্ন
ঐতিহ্যবাহী
স্থাপনা
সংরক্ষণে
দ্রুত
ব্যবস্থা
নেওয়ার
আহ্বান
জানানো
হয়।
স্মারকলিপিতে
উল্লেখ
করা
হয়,
রাজশাহী
বাংলাদেশের
অন্যতম
প্রাচীন
ও
ঐতিহ্যবাহী
মহানগর।
এখানে
অনেক
বিখ্যাত
ব্যক্তি
বসবাস
করেছেন
এবং
তাঁদের
স্মৃতিবিজড়িত
বাসস্থান
আছে।
এমন
একটি
বাড়ি
নগরের
দরগাপাড়া
মৌজায়।
বাড়িটি
বানিয়েছিলেন
দিঘাপাতিয়ার
রাজা
হেমেন্দ্র
কুমার
রায়ের
ছেলে
সন্দীপ
কুমার
রায়।
জনশ্রুতি
আছে,
মহারানি
হেমন্তকুমারী
(১৮৬৯-১৯৪২)
পুঠিয়া
থেকে
রাজশাহী
শহরে
এলে
এই
বাড়িতে
থাকতেন।
স্থাপনাটির
প্রত্নতাত্ত্বিক
মূল্য
যাচাই
না
করেই
ভাঙার
জন্য
নিলামে
তোলা
মোটেও
ঠিক
হয়নি।
স্মারকলিপির
দাবিগুলো
হলো
ঐতিহ্যবাহী
বাড়িটি
ভাঙার
সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট
ব্যক্তিদের
জবাবদিহির
আওতায়
আনতে
হবে;
নাগলিঙ্গম
গাছ
ও
বাড়িটি
সংরক্ষণের
ব্যবস্থা
করতে
হবে।
পাশাপাশি
বাড়িটিকে
‘হেরিটেজ
সাইট’
হিসেবে
ঘোষণা
করতে
হবে;
রাজশাহী
জেলা
ও
বিভাগে
একটি
প্রত্নতাত্ত্বিক
জরিপ
করতে
হবে
এবং
সেগুলো
ক্যাটাগরি
অনুযায়ী
সংরক্ষণের
উদ্যোগ
নিতে
হবে;
রাজশাহীতে
অবস্থিত
কান্ত
কবি
রজনীকান্ত
সেনের
বসতভিটা,
মিঞাপাড়ায়
রাজা
হেমেন্দ্র
কুমারের
বসতভিটা,
তালন্দ
ভবনসহ
বিভিন্ন
ঐতিহ্যবাহী
স্থাপনা
সংরক্ষণে
অবিলম্বে
ব্যবস্থা
নিতে
হবে।
একই
দাবিসংবলিত
স্মারকলিপির
অনুলিপি
রাজশাহীর
বিভাগীয়
কমিশনার
বরাবর
পাঠানো
হয়েছে।
এডমিন 








