সিঁড়িতেও
বইয়ের
শেলফ
সাজানো।
তবে
এখানেও
আশ্চর্যের
ব্যাপার
হলো,
শেলফের
কাচ
পর্দা
দিয়ে
ঘেরা।
এই
রহস্য
সোয়েতলানাও
উদ্ঘাটন
করতে
পারল
না।
দোতলায়
উঠে
দেখি
সিঁড়ির
ল্যাম্পটির
ডিজাইন
সাধারণ
কিছু
নয়।
ওপর
থেকে
দেখলে
মনে
হয়
এটি
কচ্ছপের
রঙিন
পিঠ।
সোয়েতলানা
তাই
বলছিল।
দোতলার
একটিমাত্র
কক্ষ
খোলা
আছে।
সে
কক্ষটির
দেয়ালে
বিভিন্ন
সময়ে
তোলা
ম্যাক্সিম
গোর্কির
ছবি
ফ্রেমে
বাঁধাই
করে
ঝোলানো
আছে।
কয়েকটি
হাতে
আঁকা
পোর্ট্রেটও
আছে।
কয়েকটি
শোকেসে
কাচের
ওপাশে
লেখকের
ব্যবহৃত
টাই,
বেল্ট,
টুপি,
ক্যামেরা,
বই
ইত্যাদি
সাজানো
আছে।
এখন
অবধি
গোর্কির
হাতে
লেখা
কোনো
চিঠিপত্র
বা
পাণ্ডুলিপি
কোথাও
দেখলাম
না।
এই
শোকেসে
হাতে
লেখা
পাণ্ডুলিপির
একটি
পাতা
রাখা।
কক্ষের
এক
কোনায়
গোর্কির
একটি
আবক্ষ
ভাস্কর্য
রাখা।
আমি
একটি
আর্টিকেলে
পড়েছিলাম
যে
ম্যাক্সিম
গোর্কির
সব
চিঠিপত্র,
পাণ্ডুলিপি,
ডায়েরি
ইত্যাদি
নাকি
কেজিবির
কাছে
রাখা
আছে।
এ
বাড়িতে
তো
কিছুই
দেখছি
না।
এডমিন 







