তবে
এক
ভাড়াটে
লরা
জ্যাকসন
স্থানীয়
একটি
সংবাদমাধ্যমে
বলেন,
‘এটা
একটা
রসিকতা।
এত
ভাড়া
আদায়
করার
চেষ্টা
একপ্রকার
চরম
শোষণ।’
রুশনারা
আলীর
পক্ষ
থেকে
বলা
হয়,
ভাড়াটেরা
চুক্তির
পুরো
মেয়াদ
বসবাস
করেছেন
এবং
চাইলে
আরও
থাকার
সুযোগ
ছিল।
তবে
তাঁরা
নিজ
ইচ্ছায়
চলে
যান।
অন্যদিকে
রেন্টার্স
রিফর্ম
কোয়ালিশন
এবং
ভাড়াটে
অধিকার
সংগঠন
অ্যাকর্ন
রুশনারা
আলীর
পদত্যাগ
দাবি
করে।
অ্যাকর্নের
কর্মকর্তা
অ্যানি
কুলাম
বলেন,
‘তাঁর
কর্মকাণ্ড
রেন্টার্স
রাইটস
(ভাড়াটে
অধিকার)
বিলের
মূল
উদ্দেশ্যের
সম্পূর্ণ
বিপরীত।’
রুশনারা
আলী
নিজেই
চলতি
বছরের
জানুয়ারিতে
‘রেন্টার্স
রাইটস
বিলের’
পক্ষে
ভোট
দিয়েছিলেন,
যেখানে
বলা
হয়,
কোনো
বাড়িওয়ালা
ভাড়াটেকে
বের
করে
ছয়
মাসের
মধ্যে
সেই
বাড়ি
বেশি
দামে
ভাড়া
দিতে
পারবেন
না।
এডমিন 






