চাকসুর
ভোটগ্রহণ
শেষে
নির্বাচন
কমিশনের
বিরুদ্ধে
পক্ষপাতের
অভিযোগ
তুলেছে
ছাত্রদল।
বিকেল
সোয়া
চারটার
দিকে
ব্যবসায়
প্রশাসন
অনুষদের
সামনে
চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়
শাখা
ছাত্রদলের
সাধারণ
সম্পাদক
আবদুল্লাহ
আল
নোমান
সাংবাদিকদের
বলেন,
‘এই
নির্বাচন
কমিশনার
অথর্ব
নির্বাচন
কমিশনার।
এই
মেরুদণ্ডহীন
নির্বাচন
কমিশনারের
কাছ
থেকে
সুষ্ঠু
নির্বাচন,
নিরপেক্ষ
নির্বাচনের
প্রত্যাশা-আস্থার
জায়গা
নষ্ট
হয়ে
গেছে।’
নোমান
বলেন,
‘একটা
প্যানেলের
বিরুদ্ধে
আচরণবিধি
লঙ্ঘনের
আটটি
অভিযোগ
এসেছে।
আচরণবিধি
লঙ্ঘনের
যে
শাস্তি,
সে
শাস্তি
নির্বাচন
কমিশন
নিশ্চিত
করতে
পারেনি।
কারণ
একটা,
বিশেষ
গোষ্ঠীকে
সুবিধা
দেওয়ার
স্বার্থে।’
তিনি
বলেন,
‘এই
প্রশাসন
জামায়াতি
প্রশাসন,
নির্বাচন
কমিশন
মেরুদণ্ডহীন।
এটা
জানার
পরও
আমরা
গণতান্ত্রিক
প্রক্রিয়াকে
অব্যাহত
রাখার
স্বার্থে,
সাধারণ
শিক্ষার্থীদের
স্বার্থে
নির্বাচনে
অংশগ্রহণ
করছি।
কিন্তু
আমরা
দেখেছি
ডাকসু
ও
জাকসুর
ন্যায়
এটিও
একটি
প্রহসনমূলক
নির্বাচন
হতে
যাচ্ছে।’
ছাত্রদল
নেতা
নোমানের
বক্তব্যের
সময়
তাঁর
পাশে
স্বতন্ত্র
শিক্ষার্থী
সম্মিলন
প্যানেলের
ভিপি
পদপ্রার্থী
মাহফুজুর
রহমান,
দ্রোহ
পর্ষদ
প্যানেলের
ভিপি
প্রার্থী
ঋজু
লক্ষ্মী
অবরোধ,
সর্বজনীন
শিক্ষার্থী
সংসদের
জিএস
প্রার্থী
সাকিব
মাহমুদ
রুমি
উপস্থিত
ছিলেন।
তাঁরাও
নোমানের
কথায়
সায়
দেন।
ছাত্রদল
সমর্থিত
প্যানেলের
ভিপি
প্রার্থী
সাজ্জাদ
হোসেন
বলেন,
‘নির্বাচন
কমিশন
আমাদের
আশ্বস্ত
করেছিল
ডাকসু
ও
জাকসু
নির্বাচনে
যে
অভিযোগগুলো
এসেছে,
অনিয়ম
হয়েছে,
কারচুপি
হয়েছে;
সেখান
থেকে
শিক্ষা
নিয়ে
চাকসু
নির্বাচনকে
সুষ্ঠু
নির্বাচনরূপে
আমাদের
কাছে
উপহার
দেবেন।
তাঁরা
আমাদের
আশ্বস্ত
করেছিলেন,
তাঁরা
অমোচনীয়
কালি
দেবেন।
কিন্তু
তাঁরা
সেখানে
ব্যর্থ
হয়েছেন।’
এডমিন 









