নাসের
মেডিকেল
কমপ্লেক্সের
শিশু
ও
মাতৃত্ব
বিভাগের
প্রধান
চিকিৎসক
আহমেদ
আল-ফররা
বলেন,
‘শিশুদের
জন্য
দুধ
প্রয়োজন।
আমাদের
চিকিৎসাসামগ্রী
প্রয়োজন।
আমাদের
কিছু
খাবারও
প্রয়োজন,
বিশেষ
করে
পুষ্টি
বিভাগের
জন্য
উপযোগী
খাবার।
হাসপাতালের
জন্য
আমাদের
সবকিছু
প্রয়োজন।’
কিন্তু
ইসরায়েলি
কর্মকর্তারা
বলেছেন,
গাজায়
অপুষ্টির
কারণে
যেসব
মানুষের
মৃত্যু
হয়েছে,
তাঁদের
বেশির
ভাগই
আগে
থেকে
নানা
রোগে
ভুগছিলেন।
দুর্ভিক্ষ
বিশেষজ্ঞরা
বলছেন,
যেকোনো
ক্ষুধা
ও
অনাহারসংক্রান্ত
সংকটের
প্রাথমিক
পর্যায়ে
সাধারণত
এমন
ঘটনা
ঘটে।
লন্ডন
স্কুল
অব
হাইজিন
অ্যান্ড
ট্রপিক্যাল
মেডিসিনের
সহযোগী
অধ্যাপক
মার্কো
কেরাক
বলেন,
‘(ক্ষুধাজনিত
সংকটময়
পরিস্থিতিতে)
আগে
থেকে
নানা
জটিল
রোগে
ভোগা
শিশুরা
আরও
বেশি
সংকটে
পড়ে
যায়।
শুরুতে
তারাই
প্রভাবিত
হয়।’
তবে
এখন
প্রচণ্ড
অপুষ্টি
নিয়ে
নাসের
মেডিকেল
কমপ্লেক্সে
যেসব
শিশু
ভর্তি
হচ্ছে,
তাদের
কেউ
আগে
থেকে
অসুস্থ
ছিল
না
বলে
জানিয়েছেন
চিকিৎসক
ফাররা।
উদাহরণ
টানতে
গিয়ে
তিনি
তিন
মাস
বয়সী
শিশু
ওয়াতিন
আবু
আমুনাহর
কথা
বলেন।
স্বাভাবিক
ওজন
নিয়ে
শিশুটির
জন্ম
হয়েছিল।
কিন্তু
এখন
তিন
মাস
বয়সে
এসে
তার
ওজন
জন্মের
সময়ের
চেয়ে
১০০
গ্রাম
কম।