বিজ্ঞপ্তিতে
আরও
বলা
হয়,
বহুল
প্রত্যাশিত
সংস্কারপ্রক্রিয়াকে
কীভাবে
আমলাতান্ত্রিক
অনমনীয়তা,
এমনকি
অন্তর্ঘাতের
মাধ্যমে
জিম্মি
করা
হচ্ছে
তার
উদাহরণ
হিসেবে
অধ্যাদেশ
প্রণয়নপ্রক্রিয়ার
সঙ্গে
সম্পৃক্ত
অংশীজনকে
অন্ধকারে
রেখে
বাছাই
কমিটিতে
মন্ত্রিপরিষদ
সচিবকে
অন্তর্ভুক্ত
করা
হয়েছে
শুধু
এই
প্রক্রিয়ায়
সরকারি
নিয়ন্ত্রণের
কর্তৃত্ববাদী
চর্চা
অব্যাহত
রাখার
জন্য;
যা
সংস্কারবিরোধী
আমলাতন্ত্রের
স্বার্থান্বেষী
মহলের
কাছে
সরকারের
আত্মসমর্পণের
বিব্রতকর
দৃষ্টান্ত
বলেও
মন্তব্য
করেছে
সংস্থাটি।
গত
৯
নভেম্বর
জাতীয়
মানবাধিকার
কমিশন
অধ্যাদেশ,
২০২৫
জারি
করা
হয়।
বিষয়টি
উল্লেখ
করে
বিবৃতিতে
টিআইবির
নির্বাহী
পরিচালক
ইফতেখারুজ্জামান
বলেছেন,
‘জাতীয়
মানবাধিকার
কমিশন
অধ্যাদেশ
গেজেট
আকারে
প্রকাশের
পর
টিআইবিসহ
সব
অংশীজন
এতে
কিছু
দুর্বলতা
সত্ত্বেও
আশান্বিত
হয়েছিল,
আমলাতন্ত্রের
হাতে
জিম্মিদশা
কাটিয়ে
জাতীয়
মানবাধিকার
কমিশন
জনপ্রত্যাশা
ও
আন্তর্জাতিক
মানের
সঙ্গে
সামঞ্জস্য
রেখে
গঠিত
হওয়ার
সুযোগ
তৈরি
হবে।
কিন্তু
ঠিক
এক
মাসের
মধ্যে
৮
ডিসেম্বর
যে
বাছাই
কমিটি
এই
সম্ভাবনা
বাস্তবায়নের
মূল
ভিত্তি
হতে
পারত,
সেই
কমিটিকেই
সরকারি
নিয়ন্ত্রণের
হাতিয়ারে
পরিণত
করা
হয়েছে।
বাছাই
কমিটিতে
এই
পরিবর্তন
বস্তুত
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে
মানবাধিকার
কমিশনসহ
বাংলাদেশের
অন্য
সব
কমিশনের
অকার্যকরতার
পেছনে
যেভাবে
সরকারি
প্রভাব
দীর্ঘকাল
যাবৎ
ভূমিকা
রেখেছে,
সেই
একই
প্রক্রিয়া
অব্যাহত
রাখার
ষড়যন্ত্রের
একটি
দৃষ্টান্তমাত্র,
কোনো
বিচ্ছিন্ন
ঘটনা
নয়।’
এডমিন 

















