এক
প্রশ্নের
জবাবে
জামায়াতে
ইসলামীর
এই
নেতা
বলেন,
জামায়াত
শুরু
থেকেই
উভয়
কক্ষে
পিআর
চেয়েছে।
ঐকমত্য
কমিশনে
অংশ
নেওয়া
৩১টি
দলের
মধ্যে
২৫টি
দল
পিআরের
পক্ষে।
পার্থক্য
হচ্ছে
এসব
দলের
মধ্যে
অনেকে
উচ্চকক্ষে
পিআর
চেয়েছে,
জামায়াত
এবং
আরও
কিছু
দল
উভয়
কক্ষে
পিআর
চেয়েছে।
এ
প্রসঙ্গে
এই
নেতা
আরও
বলেন,
যেসব
দল
পিআরের
পক্ষে,
সবার
সঙ্গে
জামায়াত
আলাপ-আলোচনা
চালিয়ে
যাচ্ছে।
জামায়াত
সরকারের
কাছে
মৌখিকভাবে
ছোটখাটো
দাবি
জানাচ্ছে।
যদি
সরকার
এ
বিষয়ে
কোনো
সিদ্ধান্ত
গ্রহণ
না
করে,
আলাপ-আলোচনার
জন্য
না
ডাকে,
তাহলে
ধীরে
ধীরে
কর্মসূচি
দেওয়া
হবে।
নির্বাচন
কমিশন
পিআরের
বিষয়ে
যে
বক্তব্য
দিয়েছে
সেটি
বিভ্রান্তিমূলক
উল্লেখ
করে
আবদুল্লাহ
মোহাম্মদ
তাহের
বলেন,
সংবিধানে
পাঁচ
বছর
পরপর
নির্বাচন
হবে,
এটি
লেখা
থাকলেও
কোন
পদ্ধতিতে
হবে,
সেটি
লেখা
নেই।
এখন
ট্র্যাডিশনাল
(প্রচলিত
পদ্ধতি)
ও
পিআর
এই
দুই
পদ্ধতিতে
নির্বাচন
অনুষ্ঠানের
প্রস্তাব
এসেছে।
নির্বাচন
কমিশন
যেমনটা
বলছে,
সেই
ট্র্যাডিশনাল
পদ্ধতিতে
নির্বাচনের
কথাও
সংবিধানে
নেই।
তাই
দাবির
বিষয়ে
নির্বাচন
কমিশনের
আলোচনা
করা
উচিত।
এরপর
ফয়সালা
হওয়া
উচিত।
এটি
নির্ধারণ
না
করে
একতরফাভাবে
আগের
নিয়মে
নির্বাচন
কমিশনের
রোডম্যাপ
(পথনকশা)
ঘোষণা
করা
অন্যায়।
এডমিন 















