আয়োজকদের
দাবি,
মিলানের
বিক্ষোভে
প্রায়
৫০
হাজার
মানুষ
অংশ
নেন।
বোলোনিয়ায়
স্থানীয়
পুলিশের
তথ্য
অনুযায়ী,
শহরটির
বিভিন্ন
সড়কে
১০
হাজারের
বেশি
মানুষ
বিক্ষোভ
করেছেন।
তা
ছাড়া
দেশটির
তুরিন,
ফ্লোরেন্স,
নেপলস
ও
সিসিলিতে
বিক্ষোভ
হয়েছে।
স্থানীয়
গণমাধ্যমের
তথ্যমতে,
জেনোয়া
ও
লিভর্নোতে
বন্দরকর্মীরা
বন্দরের
প্রবেশপথ
অবরোধ
করেছেন।
এরই
মধ্যে
ইউরোপের
অধিকাংশ
দেশ
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দিয়েছে।
গতকাল
যুক্তরাজ্য,
কানাডা,
অস্ট্রেলিয়া
ও
পর্তুগালের
স্বীকৃতির
পর
ফ্রান্সসহ
আরও
পাঁচ
দেশ
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দিতে
যাচ্ছে।
এখন
ইউরোপের
শক্তিধর
দেশগুলোর
মধ্যে
বাকি
আছে
কেবল
জার্মানি
ও
ইতালি।
এ
পরিস্থিতিতে
আজ
ইতালিতে
লাখো
মানুষ
রাস্তায়
নেমে
আসেন।
ইতালির
প্রধানমন্ত্রী
জর্জিয়া
মেলোনির
অতি
ডানপন্থী
সরকার
বলেছে,
এখনই
তারা
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দেবে
না।
দেশটির
সরকার
জানিয়েছে,
২০২৩
সালের
৭
সেপ্টেম্বরের
পর
থেকে
তারা
ইসরায়েলের
কাছে
কোনো
অস্ত্র
বিক্রি
করেনি।
বিক্ষোভকারীদের
দাবি,
ইতালি
সরকার
ইসরায়েলকে
অস্ত্র
সরবরাহ
করেছে।
সম্প্রতি
এক
জরিপে
দেখা
গেছে,
দেশটির
প্রায়
৪১
শতাংশ
মানুষ
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দেওয়ার
পক্ষে।
এডমিন 










