এই
যুদ্ধ-তৎপরতার
বিরোধিতা
করা
মানেই
হচ্ছে
অস্ত্র
ও
সামরিক
সরঞ্জাম
উৎপাদনের
সঙ্গে
জড়িত
কোম্পানিগুলোর
স্বার্থের
বিরুদ্ধে
অবস্থান
নেওয়া।
একই
সঙ্গে
গণমাধ্যমের
তোপের
মুখে
পড়া
এবং
যুক্তরাজ্যের
লেবার,
কনজারভেটিভ
ও
রিফর্ম—এই
তিন
দলের
সম্মিলিত
অবস্থানের
বিপক্ষে
দাঁড়ানো।
করবিন
এর
আগেও
এই
অগ্নিপরীক্ষার
মুখোমুখি
দাঁড়িয়েছেন।
খুব
কম
মানুষ
ভুলে
যেতে
পারেন,
লেবার
পার্টির
নেতা
থাকাকালে
নির্বাচনী
প্রচারণার
সময়
সরাসরি
টেলিভিশন
অনুষ্ঠানে
তাঁকে
কীভাবে
পারমাণবিক
অস্ত্র
নিয়ে
প্রশ্নবাণে
জর্জরিত
করা
হয়েছিল।
করবিন
এই
চাপকে
মোকাবিলা
করতে
পেরেছিলেন,
তার
কারণ
হলো
তিনি
জীবনব্যাপী
যুদ্ধবিরোধী
ও
শান্তিবাদী
বিভিন্ন
সংগঠনের
সঙ্গে
ঘনিষ্ঠভাবে
জড়িত
ছিলেন।
কিন্তু
সুলতানা
এখনো
সেভাবে
এ
ধরনের
শান্তিবাদী
সংগঠনের
সঙ্গে
যোগাযোগ
তৈরি
করতে
পারেননি।
সেটা
জোরদার
করা
তাঁর
জন্য
উপকারী
হবে।
করবিনের
উপদেষ্টাদের
মধ্যে
খুব
কমসংখ্যক
নেতায়ই
শান্তিবাদী
আন্দোলনের
সঙ্গে
প্রত্যক্ষভাবে
যুক্ত
ছিলেন।
বামপন্থী
সামাজিক
গণতন্ত্র,
যেটি
একসময়
ডানঘেঁষা
সমাজতন্ত্রে
পরিণত
হয়,
এ
রকম
কোনো
রাজনীতির
পুনঃপ্রতিষ্ঠা
কেবল
হতাশা
ও
ব্যর্থতার
জন্ম
দিতে
পারে।
এটি
কোনো
আকর্ষণীয়
বিকল্প
নয়।