দক্ষিণ
এশিয়াবিষয়ক
এই
বিশেষজ্ঞ
বলেন,
বাংলাদেশের
একটি
নমনীয়
পররাষ্ট্রনীতি
রয়েছে,
যা
অঞ্চলজুড়ে
বিভিন্ন
দেশের
সঙ্গে
ভালো
সম্পর্ক
স্থাপন
করতে
সক্ষম,
তবে
এটি
একটি
অনুকূল
পরিবেশের
অভাবে
ভুগছে।
বাংলাদেশের
প্রতিযোগী
শক্তির
সঙ্গে
সম্পর্কের
ভারসাম্য
বজায়
রাখার
সক্ষমতা
রয়েছে।
২০২৩
সালের
ইন্দো-প্যাসিফিক
আউটলুক
যুক্তরাষ্ট্র
ও
চীনের
অগ্রাধিকার
উভয়কেই
প্রতিফলিত
করেছে,
যা
এই
নমনীয়তা
প্রদর্শন
করে।
বাংলাদেশ
চীন,
জাপান,
ইউরোপীয়
ইউনিয়ন,
রাশিয়া,
যুক্তরাজ্য
এবং
বহু-তরফা
ঋণদাতাদের
মতো
বাহ্যিক
শক্তিগুলোর
সঙ্গে
ভালো
সম্পর্ক
বজায়
রেখেছে।
বাংলাদেশের
সীমাবদ্ধতার
কথা
বলতে
গিয়ে
মাইকেল
কুগেলম্যান
বলেন,
সীমিত
রপ্তানি
পণ্য,
অপ্রতুল
বিদেশি
বিনিয়োগ,
সীমাবদ্ধ
বেসরকারি
খাত,
ভারতের
সঙ্গে
সম্পর্কের
টানাপোড়েন
এবং
মিয়ানমারের
সংকট—যেখানে
সশস্ত্র
গ্রুপগুলো
সীমান্তের
বেশির
ভাগ
অংশ
নিয়ন্ত্রণ
করছে—এগুলো
ঢাকার
আঞ্চলিক
সক্ষমতা
সীমিত
করে।
সোয়াস
ইউনিভার্সিটি
অব
লন্ডনের
অর্থনীতির
অধ্যাপক
মুশতাক
খান
ভারতের
অভ্যন্তরীণ
রাজনীতির
প্রভাব
বাংলাদেশের
সঙ্গে
সম্পর্কের
ওপর
ফেলার
বিষয়ে
উল্লেখ
করেন।
তিনি
বলেন,
ভারত
তার
নিজস্ব
মুসলিম
নাগরিকদের
বাংলাদেশে
ঠেলে
দিতে
চাচ্ছে,
বলছে
তারা
বাংলাদেশি।
এডমিন 







