প্রকৃত
উন্নয়ন
তখনই
সম্ভব,
যখন
দেশের
প্রত্যেক
মানুষ
পরিবর্তনের
যাত্রায়
অংশ
নিতে
পারেন।
দেশকে
সামনের
দিকে
এগিয়ে
নিতে
শুধু
কিছু
মানুষের
উদ্ভাবন
বা
সাফল্যই
যথেষ্ট
নয়,
দরকার
একটি
সহযোগিতামূলক
ইকোসিস্টেম—যেখানে
সরকার,
বেসরকারি
খাত,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
এবং
তরুণ
উদ্যোক্তারা
একসঙ্গে
কাজ
করবেন।
পরিবেশের
ভারসাম্য
রক্ষা
করেও
উন্নয়ন
সম্ভব।
প্রয়োজন
শুধু
সচেতনতা
ও
কার্যকর
উদ্যোগ।
উদ্ভাবনের
সঙ্গে
যদি
টেকসই
উন্নয়ন
যুক্ত
করা
যায়,
তাহলে
আমরা
এমন
এক
বাংলাদেশ
গড়তে
পারব,
যেখানে
উন্নয়ন
আর
পরিবেশ
একে
অপরের
পরিপূরক
হবে।
ফিলাইট
মূলত
তারই
উদাহরণ,
প্রযুক্তি
ও
টেকসই
উন্নয়নের
এক
চমৎকার
সমন্বয়।
তরুণদের
জন্য
এমন
একটি
পরিবেশ
তৈরি
করতে
হবে,
যেখানে
তাঁরা
নতুন
কিছু
ভাবতে
পারবেন,
ঝুঁকি
নিতে
পারবেন,
ব্যর্থ
হলেও
সুযোগ
পাবেন
আবার
উঠে
দাঁড়ানোর।
শিক্ষাব্যবস্থায়
উদ্ভাবন,
গবেষণা
এবং
বাস্তব
প্রয়োগের
ওপর
আরও
বেশি
জোর
দিতে
হবে।
আমি
বিশ্বাস
করি,
যেদিন
দেশের
প্রত্যন্ত
গ্রামের
একজন
তরুণও
শহরের
তরুণের
মতো
সমান
সুযোগ
পাবেন,
সেদিনই
সত্যিকারের
বৈষম্যহীন
বাংলাদেশ
গড়ে
উঠবে।
আমার
লক্ষ্য,
একদিন
যেন
বাংলাদেশের
প্রতিটি
পুকুরে,
প্রতিটি
গ্রামে,
প্রতিটি
ঘরে
ফিলাইটের
আলো
জ্বলে
ওঠে।
কারণ,
জানি,
যত
দিন
তরুণেরা
স্বপ্ন
দেখেন,
তত
দিন
অন্ধকার
স্থায়ী
হতে
পারে
না।
এডমিন 









