জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রদলের
সদস্যসচিব
শামসুল
আরেফিন
বলেন,
এই
বাংলাদেশে
কোনো
গণহত্যাকারীর
ঠাঁই
নেই,
এই
বাংলাদেশে
কোনো
গণধর্ষকের
ঠাঁই
নেই।
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়
শাখা
ছাত্রদলের
আহ্বায়ক
মেহেদী
হাসান
হিমেল
বলেন,
‘শিবিরের
অনেকে
ছাত্রলীগের
ছায়াতলে,
ব্যানারে
এমনকি
পোস্টেড
নেতা
ছিলেন।
এ
ছাড়া
জুলাই-২৪–এর
পর
হওয়া
অনেক
সংগঠনের
সভাপতি
ও
সাধারণ
সম্পাদক
ছাত্রলীগের
সঙ্গে
রাজনীতি
করেছেন।
তাঁদের
অপকর্ম,
অন্যায়কে
প্রশ্রয়
দিয়েছেন।
যাঁরা
ক্যাম্পাসে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধ
করতে
দাবি
তুলেছিলেন,
তাঁরাও
এখন
শিবিরের
সভাপতি-সেক্রেটারি।
৭১-এ
আপনারা
পাকিস্তানের
পক্ষে
কাজ
করেছেন,
এখনো
তাদের
আদর্শ
ধারণ
করছেন।
আপনারা
কখনোই
বাংলাদেশ
নামক
দেশ
চাননি।’
এডমিন 














