১২:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 15


১৩.
ভুল
বা
গুনাহে:
আস্তাগফিরুল্লাহ

ভুলবশত
গুনাহ
করে
ফেললে
‘আস্তাগফিরুল্লাহ’
(আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই)
বলতে
হবে।
(সুরা
মুহাম্মদ,
আয়াত:
১৯;
সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬,৩০৭)


১৪.
ওপরে
ওঠা
বা
নামার
সময়:
আল্লাহু
আকবার

সুবহানআল্লাহ

ওপরে
ওঠার
সময়
‘আল্লাহু
আকবার’

নিচে
নামার
সময়
‘সুবহানআল্লাহ’
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
২,৯৯৩)


১৫.
অনিশ্চিত
বিষয়ে:
আল্লাহু
আলাম

নিশ্চিত
না
জেনে
কিছু
বললে
কথার
শেষে
‘আল্লাহু
আলাম’
(আল্লাহই
ভালো
জানেন)
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৫,৫৭০)


১৬.
সমস্যার
সম্মুখীন
হলে:
তাওয়াক্কালতু
‘আলাল্লাহ্‌

কোনো
সমস্যা
দেখা
দিলে
‘তাওয়াক্কালতু
‘আলাল্লাহ্‌
(আল্লাহর
ওপরই
ভরসা)
বলতে
হবে।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
২,৪০৬)


১৭.
আনন্দের
মুহূর্তে:
ফা
তাবারাকাল্লাহ

আনন্দদায়ক
কিছু
ঘটলে
‘ফা
তাবারাকাল্লাহ’
(আল্লাহর
বরকত)
বলা
উচিত।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
৩,৩৭৫)


১৮.
ভয়ের
মুহূর্তে:
লা
ইলাহা
ইল্লাল্লাহ

ভয়
পেলে
চিৎকার
না
করে
‘লা
ইলাহা
ইল্লাল্লাহ’
(আল্লাহ
ব্যতীত
কোনো
মাবুদ
নেই)
বলতে
হবে।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬,৩৪৬)


১৯.
কৃতজ্ঞতা
প্রকাশে:
জাযাকাল্লাহু
খাইর

কেউ
ভালো
কিছু
দিলে
বা
উপকৃত
করলে
‘থ্যাংকস’
না
বলে
‘জাজাকাল্লাহু
খাইর’
(ছেলেদের
জন্য)
বা
‘জাজাকিল্লাহু
খাইরান’
(মেয়েদের
জন্য)
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৩৩৬)

  • এটি
    একটি
    উত্তম
    দোয়া,
    যা
    শুধু
    কথা
    নয়;
    বরং
    উপকারীর
    জন্য
    আল্লাহর
    কাছে
    প্রার্থনা।


২০.
সফলতার
জন্য:
ওয়ামা
তাওফিকি
ইল্লা
বিল্লাহ

কোনো
কাজে
সম্পূর্ণভাবে
আল্লাহর
ওপর
নির্ভর
করে
‘ওয়ামা
তাওফিকি
ইল্লা
বিল্লাহ’
(আমার
সফলতা
কেবল
আল্লাহর
মাধ্যমে)
বলা
উত্তম।
(সুরা
হুদ,
আয়াত:
৮৮)


২১.
শুভকামনায়:
বারাকাল্লাহু
ফিক

কারও
ভালো
কিছু
দেখলে
বা
শুভকামনা
জানাতে
‘মাশা
আল্লাহ’
এর
সঙ্গে
‘বারাকাল্লাহু
ফিক’
(পুরুষের
জন্য)
বা
‘বারাকাল্লাহু
ফিকি’
(নারীর
জন্য)
বলা
উত্তম।
এটি
বদনজর
থেকে
রক্ষা
করে।
(সুনানে
ইবনে
মাজাহ,
হাদিস:
২৩২)


২২.
বিজয়ের
সময়:
আল্লাহু
আকবার

কোনো
বিজয়
লাভ
করলে
বা
বিজয়ের
আশায়
‘আল্লাহু
আকবার’
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬১০)


২৩.
বিদায়ের
সময়:
ফি
আমানিল্লাহ

বিদায়
নেওয়ার
সময়
‘বাই’
বা
‘টেক
কেয়ার’
না
বলে
‘ফি
আমানিল্লাহ’
(আল্লাহ
নিরাপত্তা
দিন)
বলা
উচিত।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
৩,৪৪০)

ইসলামে
অপ্রয়োজনীয়
কথা
বলার
চেয়ে
চুপ
থাকা
উত্তম।
রাসুল
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি
ওয়াসাল্লাম
বলেছেন,
‘যে
ব্যক্তি
আল্লাহ

পরকালে
বিশ্বাস
করে,
সে
যেন
উত্তম
কথা
বলে
অথবা
চুপ
থাকে।’
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১০২)

ট্যাগঃ

‘সড়কে আগুন দেওয়া’ সাবেক নেতাকে ছাত্রদল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার

কথা যেভাবে দোয়া হয়ে যায়

আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫


১৩.
ভুল
বা
গুনাহে:
আস্তাগফিরুল্লাহ

ভুলবশত
গুনাহ
করে
ফেললে
‘আস্তাগফিরুল্লাহ’
(আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই)
বলতে
হবে।
(সুরা
মুহাম্মদ,
আয়াত:
১৯;
সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬,৩০৭)


১৪.
ওপরে
ওঠা
বা
নামার
সময়:
আল্লাহু
আকবার

সুবহানআল্লাহ

ওপরে
ওঠার
সময়
‘আল্লাহু
আকবার’

নিচে
নামার
সময়
‘সুবহানআল্লাহ’
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
২,৯৯৩)


১৫.
অনিশ্চিত
বিষয়ে:
আল্লাহু
আলাম

নিশ্চিত
না
জেনে
কিছু
বললে
কথার
শেষে
‘আল্লাহু
আলাম’
(আল্লাহই
ভালো
জানেন)
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৫,৫৭০)


১৬.
সমস্যার
সম্মুখীন
হলে:
তাওয়াক্কালতু
‘আলাল্লাহ্‌

কোনো
সমস্যা
দেখা
দিলে
‘তাওয়াক্কালতু
‘আলাল্লাহ্‌
(আল্লাহর
ওপরই
ভরসা)
বলতে
হবে।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
২,৪০৬)


১৭.
আনন্দের
মুহূর্তে:
ফা
তাবারাকাল্লাহ

আনন্দদায়ক
কিছু
ঘটলে
‘ফা
তাবারাকাল্লাহ’
(আল্লাহর
বরকত)
বলা
উচিত।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
৩,৩৭৫)


১৮.
ভয়ের
মুহূর্তে:
লা
ইলাহা
ইল্লাল্লাহ

ভয়
পেলে
চিৎকার
না
করে
‘লা
ইলাহা
ইল্লাল্লাহ’
(আল্লাহ
ব্যতীত
কোনো
মাবুদ
নেই)
বলতে
হবে।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬,৩৪৬)


১৯.
কৃতজ্ঞতা
প্রকাশে:
জাযাকাল্লাহু
খাইর

কেউ
ভালো
কিছু
দিলে
বা
উপকৃত
করলে
‘থ্যাংকস’
না
বলে
‘জাজাকাল্লাহু
খাইর’
(ছেলেদের
জন্য)
বা
‘জাজাকিল্লাহু
খাইরান’
(মেয়েদের
জন্য)
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৩৩৬)

  • এটি
    একটি
    উত্তম
    দোয়া,
    যা
    শুধু
    কথা
    নয়;
    বরং
    উপকারীর
    জন্য
    আল্লাহর
    কাছে
    প্রার্থনা।


২০.
সফলতার
জন্য:
ওয়ামা
তাওফিকি
ইল্লা
বিল্লাহ

কোনো
কাজে
সম্পূর্ণভাবে
আল্লাহর
ওপর
নির্ভর
করে
‘ওয়ামা
তাওফিকি
ইল্লা
বিল্লাহ’
(আমার
সফলতা
কেবল
আল্লাহর
মাধ্যমে)
বলা
উত্তম।
(সুরা
হুদ,
আয়াত:
৮৮)


২১.
শুভকামনায়:
বারাকাল্লাহু
ফিক

কারও
ভালো
কিছু
দেখলে
বা
শুভকামনা
জানাতে
‘মাশা
আল্লাহ’
এর
সঙ্গে
‘বারাকাল্লাহু
ফিক’
(পুরুষের
জন্য)
বা
‘বারাকাল্লাহু
ফিকি’
(নারীর
জন্য)
বলা
উত্তম।
এটি
বদনজর
থেকে
রক্ষা
করে।
(সুনানে
ইবনে
মাজাহ,
হাদিস:
২৩২)


২২.
বিজয়ের
সময়:
আল্লাহু
আকবার

কোনো
বিজয়
লাভ
করলে
বা
বিজয়ের
আশায়
‘আল্লাহু
আকবার’
বলা
সুন্নাহ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৬১০)


২৩.
বিদায়ের
সময়:
ফি
আমানিল্লাহ

বিদায়
নেওয়ার
সময়
‘বাই’
বা
‘টেক
কেয়ার’
না
বলে
‘ফি
আমানিল্লাহ’
(আল্লাহ
নিরাপত্তা
দিন)
বলা
উচিত।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
৩,৪৪০)

ইসলামে
অপ্রয়োজনীয়
কথা
বলার
চেয়ে
চুপ
থাকা
উত্তম।
রাসুল
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি
ওয়াসাল্লাম
বলেছেন,
‘যে
ব্যক্তি
আল্লাহ

পরকালে
বিশ্বাস
করে,
সে
যেন
উত্তম
কথা
বলে
অথবা
চুপ
থাকে।’
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১০২)