আঞ্চলিক
সম্মেলনে
বক্তৃতায়
প্রধান
বিচারপতি
সৈয়দ
রেফাত
আহমেদ
বলেন,
বিচার
বিভাগে
নারীর
অংশগ্রহণ
কেবল
প্রতিনিধিত্বের
প্রশ্ন
নয়,
বরং
এটি
ন্যায়বিচারের
গুণগত
উৎকর্ষ
ও
জন-আস্থার
বিশেষ
প্রতীক।
নারী
বিচারকেরা
লিঙ্গভিত্তিক
সহিংসতা,
কর্মক্ষেত্রে
হয়রানি
ও
পারিবারিক
বিরোধের
মতো
সংবেদনশীল
মামলায়
মানবিক
অন্তর্দৃষ্টি
ও
বাস্তব
জীবনের
অভিজ্ঞতা
দিয়ে
বিচারপ্রক্রিয়াকে
সমৃদ্ধ
করে
থাকেন।
নারী
বিচারকেরা
ক্ষমতার
ভারসাম্য
ও
মর্যাদার
সূক্ষ্ম
দিকগুলো
অনুধাবন
করতে
বেশি
সক্ষম,
যা
বিচারব্যবস্থাকে
আরও
ন্যায়সংগত
ও
অন্তর্ভুক্তিমূলক
করে
তোলে
বলে
মনে
করেন
প্রধান
বিচারপতি
সৈয়দ
রেফাত
আহমেদ।
তিনি
বলেন,
বিচার
কর্ম
বিভাগে
সত্যিকারের
সমতা
শুধু
নিয়োগের
মাধ্যমে
আসে
না
বরং
এটি
একটি
রূপান্তরের
প্রক্রিয়া।
এ
লক্ষ্যে
স্বচ্ছ
নিয়োগপ্রক্রিয়া,
নারীবান্ধব
পেশাগত
পরিবেশ,
মেন্টরশিপ
নেটওয়ার্কের
ওপর
বিশেষ
গুরুত্ব
আরোপ
করে
এশিয়ার
বিচার
বিভাগগুলোয়
সমৃদ্ধ
প্রাতিষ্ঠানিক
সংস্কৃতি
গড়ে
তোলার
আহ্বান
জানান
তিনি।
এডমিন 









