এমন
পরিপ্রেক্ষিতে
এবং
কাজ
শুরু
করার
লক্ষ্যে
সম্ভাব্য
সুযোগ–সুবিধা
যাচাইয়ে
মালয়েশীয়
বিনিয়োগকারীদের
একটি
প্রতিনিধিদল
বাংলাদেশ
সফরে
আসবে
বলে
আশা
প্রকাশ
করেন
অধ্যাপক
ইউনূস।
বলেন,
‘আমরা
প্রয়োজনীয়
জনশক্তি
সরবরাহে
সহায়তা
করতে
পারি।’
প্রধান
উপদেষ্টা
জানান,
হালাল
পণ্য
উৎপাদনে
মালয়েশীয়
প্রতিষ্ঠানগুলো
যেন
সহজে
কারখানা
স্থাপন
এবং
উৎপাদন
বাড়াতে
পারে,
সে
জন্য
বাংলাদেশ
প্রয়োজনীয়
সুযোগ-সুবিধা
ও
সহায়তা
দিতে
প্রস্তুত।
‘আমরা
সব
সুবিধা
দেব,
বিশেষ
করে
হালাল
পণ্য
উৎপাদনের
জন্য
শ্রমিক
সরবরাহ
করব।
আপনারা
আমাদের
এলাকায়
কারখানা
স্থাপন
করুন,
যা
যা
প্রয়োজন
আমরা
দিতে
পারব।
এটি
দ্রুত
বেড়ে
ওঠা
একটি
শিল্প।
তাই
আমাদের
এর
সুযোগ
নিতে
হবে’,
বলেন
শান্তিতে
নোবেল
বিজয়ী
এ
অর্থনীতিবিদ।
অধ্যাপক
ইউনূস
আরও
বলেন,
বাংলাদেশের
উদ্বৃত্ত
তরুণ
শ্রমশক্তি
মালয়েশিয়ার
শ্রমিকসংকট
কাটাতে
সহায়ক
হতে
পারে।
এডমিন 







