৩.
যুক্তরাষ্ট্রের
এই
পরিকল্পনায়
ঐকমত্য
হলে
গাজায়
হামাসের
কোনো
ভূমিকা
থাকবে
না
বলে
উল্লেখ
করেন
ট্রাম্প।
তিনি
বলেন,
হামাসের
‘হুমকি
ধ্বংস’
করে
দেওয়া
হবে।
আরব
ও
মুসলিম
দেশগুলো
‘হামাসের
সঙ্গে
কথা
বলবে।’
৪.
এই
পরিকল্পনায়
হামাস
এখনো
রাজি
হয়নি
বলে
উল্লেখ
করেন
ট্রাম্প।
পরিকল্পনাটিকে
‘অত্যন্ত
ন্যায্য’
উল্লেখ
করে
তিনি
বলেন,
এটি
মেনে
নেওয়া
এখন
হামাসের
ওপর
নির্ভর
করছে।
তারা
যদি
এটি
মেনে
না
নেয়,
তাহলে
কেবল
নিজেদের
ওপরই
দোষারোপ
করতে
পারবে।
৫.
ট্রাম্পের
ভাষ্যমতে,
যুক্তরাষ্ট্রের
এই
পরিকল্পনার
তদারকি
করবে
একটি
‘বোর্ড
অব
পিস’
বা
‘শান্তি
বোর্ড’।
এই
বোর্ডের
নেতৃত্ব
দেবেন
তিনি
নিজেই।
ট্রাম্প
আরও
বলেন,
এই
বোর্ডে
যুক্তরাজ্যের
সাবেক
প্রধানমন্ত্রী
টনি
ব্লেয়ারও
থাকতে
চান।
এডমিন 















