কমিটির
কার্যক্রম
সম্পর্কে
প্রজ্ঞাপনে
বলা
হয়,
কমিটি
ঢাকা
নওয়াব
এস্টেটের
অস্থাবর
সম্পত্তি
দরিয়া-ই-নূরসহ
১০৯
ধরনের
রত্নের
তালিকা
তৈরি
করবে
এবং
সিদ্ধান্ত
না
হওয়া
পর্যন্ত
যত্নসহকারে
রক্ষণাবেক্ষণের
নির্দেশনা
দেবে।
এরপর
বেশ
কয়েক
মাস
কমিটির
কোনো
কার্যক্রম
না
থাকলেও
সম্প্রতি
তারা
দুটি
বৈঠক
করে।
বৈঠকের
পর
কমিটি
সিদ্ধান্ত
নেয়,
তারা
প্যাকেটটি
খুলে
দেখবে
এবং
জাতির
সামনে
সত্য
প্রকাশ
করা
হবে।
১১
অক্টোবর
মন্ত্রিপরিষদ
সচিবের
নেতৃত্বে
হীরার
প্যাকেট
উন্মুক্ত
করার
তারিখ
নির্ধারণ
করা
হয়।
রত্নবিশেষজ্ঞ
হিসেবে
ফাহাদ
কামাল
নামে
একজনকে
কমিটিতে
যুক্ত
করা
হয়।
কমিটির
একটি
সূত্র
প্রথম
আলোকে
জানায়,
যেহেতু
এটি
স্পর্শকাতর
এবং
ঝুঁকিপূর্ণ
প্রক্রিয়া,
তাই
৫
অক্টোবর
সোনালী
ব্যাংকে
ছয়
সদস্যের
একটি
উপকমিটি
মহড়া
চালায়,
যাতে
মূল
পরিদর্শনের
সময়
কোনো
গাফিলতি
না
হয়।
সূত্র
আরও
জানায়,
পুরো
প্রক্রিয়ার
স্বচ্ছতা
নিশ্চিত
করার
জন্য
পুরো
প্রক্রিয়াটি
ক্যামেরায়
রেকর্ড
করার
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
হয়।
তবে
সরাসরি
সম্প্রচার
করা
হবে
না।
আর
গণমাধ্যমগুলোর
মধ্যে
শুধু
বিটিভিকে
রাখা
হবে
এবং
অন্য
গণমাধ্যমগুলোকে
পরবর্তী
সময়ে
ব্রিফ
করা
হবে।
এডমিন 















