আবদুল
কাদের
বলেন,
‘ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীদের
দীর্ঘদিনের
আকাঙ্ক্ষা
আর
প্রত্যাশার
ডাকসু
নির্বাচনের
কার্যক্রম
শুরু
হয়েছে।
কিন্তু
আমরা
গভীর
উদ্বেগের
সাথে
লক্ষ
করছি,
নির্বাচন
কমিশনের
পক্ষপাতমূলক
আচরণ
বিশেষ
গোষ্ঠীকে
সুবিধা
দিচ্ছে।
আমরা
এ
ধরনের
প্রচেষ্টার
তীব্র
নিন্দা
জানাই।’
লিখিত
বক্তব্যে
বলা
হয়,
ফজিলাতুন্নেছা
মুজিব
হলে
মনোনয়নপত্র
সংগ্রহের
নির্দিষ্ট
সময়
পার
হয়ে
যাওয়ার
পরও
কয়েকজন
প্রার্থী
মনোনয়নপত্র
সংগ্রহের
চেষ্টা
করেন।
এতে
হলের
সাধারণ
শিক্ষার্থীরা
প্রতিবাদ
জানান।
এখানে
সুস্পষ্ট
আচরণবিধি
ভঙ্গ
হলেও
অভিযুক্ত
ব্যক্তিদের
বিরুদ্ধে
কোনো
ব্যবস্থা
নেওয়া
হয়নি।
উল্টো
জাতীয়তাবাদী
ছাত্রদলের
পক্ষ
থেকে
শিক্ষার্থীদের
প্রতিরোধকে
‘মব’
হিসেবে
সম্বোধন
করা
হয়েছে,
যেটিকে
সুস্পষ্টভাবে
গণতান্ত্রিক
অধিকারের
হরণ
মনে
করছেন
তাঁরা।
সংগঠনটি
মনে
করছে,
এ
ধরনের
আচরণ
জুলাই
বিপ্লবের
পরবর্তী
সময়ে
প্রশাসনের
পক্ষপাতিত্বের
বিরুদ্ধে
যে
স্বতঃস্ফূর্ত
প্রতিবাদের
ধারা
তৈরি
হয়েছে,
সেটিকে
ধ্বংস
করে।
ফজিলাতুন্নেছা
হলের
এ
ঘটনাকে
‘লাঞ্ছনা’
হিসেবে
চিহ্নিত
করার
মাধ্যমে
প্রতিরোধকারী
শিক্ষার্থীদের
বিরুদ্ধে
তদন্ত
করা
হচ্ছে।
বাংলাদেশ
গণতান্ত্রিক
ছাত্রসংসদ
এটিকে
সুস্পষ্ট
প্রহসন
হিসেবে
দেখে।
এডমিন 












