গত
২৪
সেপ্টেম্বর
গাজীপুরের
টঙ্গীতে
রাসায়নিক
গুদামের
আগুন
নিয়ন্ত্রণ
করতে
গিয়ে
দগ্ধ
হয়ে
মারা
যান
নুরুল
হুদা।
পরদিন
সকালে
ময়মনসিংহের
গফরগাঁও
উপজেলার
সালটিয়া
ইউনিয়নের
ধামাইল
গ্রামের
নিজ
বাড়ির
কবরস্থানে
তাঁকে
দাফন
করা
হয়।
নুরুল
হুদা
টঙ্গী
ফায়ার
সার্ভিসে
ফায়ার
ফাইটার
পদে
কর্মরত
ছিলেন।
তিনি
চাকরিতে
যোগ
দেন
২০০৭
সালের
২৯
মার্চ।
মৃত্যুর
সময়
মা,
বাবা,
অন্তঃসত্ত্বা
স্ত্রী,
১০
বছরের
এক
মেয়ে
ও
৩
বছরের
এক
ছেলে
রেখে
যান
নুরুল
হুদা।
স্বজনেরা
জানান,
ফায়ার
সার্ভিস
কর্মী
নুরুল
হুদার
অন্তঃসত্ত্বা
স্ত্রী
আসমা
খাতুনকে
রোববার
দুপুরে
ময়মনসিংহ
মেডিকেল
কলেজ
হাসপাতালে
ভর্তি
করা
হয়।
চিকিৎসকেরা
পর্যালোচনা
শেষে
আজ
সকাল
সাড়ে
১০টার
দিকে
আসমা
খাতুনের
অস্ত্রোপচার
করেন।
পুত্রসন্তানের
জন্ম
দেন
তিনি।
এ
সময়
ফায়ার
সার্ভিসের
ভারপ্রাপ্ত
উপপরিচালক
পূর্ণ
চন্দ্র
মুৎসুদ্দীসহ
ফায়ার
সার্ভিসের
কয়েকজন
কর্মী
পরিবারটির
পাশে
ছিলেন।
এডমিন 










