মার্কিন
এই
কূটনীতিক
বলেন,
গত
আট
বছরের
বেশি
সময়
ধরে
বাংলাদেশ
বিশ্বের
বৃহত্তম
শরণার্থী
জনগোষ্ঠীকে
আশ্রয়
দিয়ে
আসছে।
প্রায়
১৩
লাখ
রোহিঙ্গা
বর্তমানে
কক্সবাজারে
অবস্থান
করছে,
যারা
মিয়ানমারের
রাখাইন
রাজ্য
থেকে
পালিয়ে
এসেছে।
২০১৭
সাল
থেকে
রোহিঙ্গাদের
সহায়তা
প্রদানে
বাংলাদেশ
এবং
আন্তর্জাতিক
সম্প্রদায়,
বিশেষ
করে
যুক্তরাষ্ট্র
অসাধারণ
কাজ
করেছে।
নিজে
রোহিঙ্গা
শিবির
পরিদর্শনের
অভিজ্ঞতা
উল্লেখ
করে
ব্রেন্ট
ক্রিস্টেনসেন
বলেন,
‘রোহিঙ্গাদের
জন্য
এই
কাজ
নিজ
চোখে
দেখেছি
এবং
রোহিঙ্গাদের
সঙ্গে
কথা
বলেছি।
তবে
রোহিঙ্গাদের
জন্য
তহবিল
যোগানের
ক্ষেত্রে
যুক্তরাষ্ট্রের
অসামঞ্জস্যপূর্ণ
প্রচেষ্টা
দীর্ঘ
মেয়াদে
টেকসই
নয়।
আমাদের
ওপর
চাপ
কমাতে
আরও
দেশের
অর্থনৈতিক
সহায়তা
বৃদ্ধি
করা
প্রয়োজন।
এ
ছাড়া
সহায়তা
কার্যক্রম
যথাযথভাবে
পরিচালনার
জন্য
জাতিসংঘ
ও
অন্য
অংশীদারদের
সঙ্গে
কাজ
করাটা
গুরুত্বপূর্ণ,
যাতে
ভিন্ন
ভিন্ন
জায়গা
থেকে
একই
ধরনের
কাজ
না
হয়
এবং
আরও
কার্যকরভাবে
সহায়তা
পৌঁছানো
যায়।’
রাষ্ট্রদূত
হিসেবে
নিয়োগ
অনুমোদন
হলে
এই
সংকটের
একটি
টেকসই
ও
কার্যকর
সমাধানের
জন্য
বাংলাদেশ
সরকার,
আন্তর্জাতিক
সম্প্রদায়
ও
যুক্তরাষ্ট্র
সরকারের
সংশ্লিষ্ট
অংশীজনদের
সঙ্গে
কাজ
করবেন
বলে
উল্লেখ
করেন
তিনি।
এডমিন 






