বিবৃতিতে
আরও
বলা
হয়,
চব্বিশের
জুলাই
ঊনসত্তরের
গণ–অভ্যুত্থানের
মতো
সামরিক
শাসনকে
মেনে
নেয়নি।
আবার
নব্বইয়ের
মতো
কেবল
ব্যক্তি
স্বৈরাচারীর
অপসারণকেই
মূল
লক্ষ্য
হিসেবে
নির্ধারণ
করেনি
বরং
রাষ্ট্র
সংস্কারের
আকাঙক্ষার
মধ্য
দিয়ে
গণবান্ধব
রাষ্ট্র
গঠনের
বৈপ্লবিক
চেতনাকে
জাগ্রত
করেছে।
স্বাভাবিকভাবেই
জনগণের
আকাঙক্ষা
অনুসারে
নতুন
কল্যাণমূলক,
গণবান্ধব
রাষ্ট্র
তৈরির
দায়িত্ব
পালনে
অগ্রসর
ভূমিকায়
হাজির
হয়ে
গণ–অভ্যুত্থানের
ছাত্রনেতারা
যাদের
ডাকে
বিশ্বাস
স্থাপন
করে
জনগণ
ঐক্যবদ্ধ
হয়েছে।
ছাত্রনেতারা
বিবৃতিতে
বলেন,
গত
৫
আগস্ট
পুরোনো
শোষণমূলক
আমলাতন্ত্র,
লুটেরা
শক্তি
ও
পুরোনো
দুর্নীতিবাজ
রাজনীতিবিদদের
সমর্থনে
একটি
প্রতারণামূলক
ও
অর্থহীন
ডকুমেন্টকে
জুলাই
ঘোষণাপত্র
নামে
চালিয়ে
দেওয়া
হয়েছে।
এমন
অবস্থায়
গণ–অভ্যুত্থানে
সরাসরি
নেতৃত্ব
দেওয়া
ছাত্রনেতারা,
জুলাই
ঘোষণা
ঘোষণাপত্র
প্রত্যাখ্যান
করে
নতুন
করে
ঘোষণাপত্র
প্রণয়নের
দাবি
জানায়।
পাশাপাশি
শ্রেণি-পেশা,
ধর্ম-বর্ণ
নির্বিশেষে
জাতিকে
প্রতিনিধিত্ব
করতে
সক্ষম
গণপরিষদ
নির্বাচন
আয়োজন
ও
প্রকৃত
ঘোষণাপত্রের
সঙ্গে
সংগতি
রেখে
নতুন
গণবান্ধব
সংবিধান
প্রণয়নের
দাবি
জানায়।
এসব
দাবি
বাস্তবায়নে
গণঅভ্যুত্থানে
নেতৃত্ব
দানকারী
সর্বস্তরের
ছাত্র-জনতা
তথা
পাবলিক-প্রাইভেট
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী,
জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী,
মাদ্রাসার
শিক্ষার্থী,
নারীসমাজ,
কৃষক-শ্রমিক,
পেশাজীবীসহ
ধর্ম-বর্ণ-গোত্র
নির্বিশেষে
সবাইকে
সক্রিয়
ভূমিকা
পালনের
আহ্বান
জানানো
হয়েছে।
এডমিন 


















