সাউথ
এশিয়ান
ফোরাম
ফর
ফ্রিডম
অব
রিলিজিয়ন
অর
বিলিফের
পরিচালক
শুভ্র
দেব
কর
বলেন,
অপরাজনীতি
করে
অনেক
সময়
সাম্প্রদায়িক
সম্প্রীতি
নষ্ট
করা
হয়েছে।
সংখ্যালঘুদের
ব্যবহার
করা
হয়েছে
ভোটব্যাংক
হিসেবে।
তাদের
ওপর
নির্যাতন
করা
হয়েছে।
এখন
‘মব’
সন্ত্রাসের
নামে
আরেক
ধরনের
সহিংসতা
হচ্ছে।
আইন
হাতে
তুলে
নেওয়া
হচ্ছে।
সরকারকে
এসব
দমনের
জন্য
বাস্তব
পদক্ষেপ
নিতে
হবে।
ইন্টারন্যাশনাল
ফাউন্ডেশন
ফর
ইলেকটোরাল
সিস্টেমের
এ
দেশীয়
উপপরিচালক
রুমানা
আমিন
বলেন,
দেশে
জাতীয়
নির্বাচন
হতে
যাচ্ছে।
শান্তিপূর্ণ
নির্বাচনের
জন্য
সমাজজীবনে
শান্তিপূর্ণ
পরিবেশ
বজায়ে
রাখতে
হবে।
যুক্তরাজ্যের
বাথ
বিশ্ববিদ্যালয়ের
দুজন
গবেষক
বক্তব্য
দেন।
তাঁদের
একজন
ম্যাথিল্ডা
মেট্রট
বলেন,
বিভিন্ন
জাতিগোষ্ঠীর
মানুষ
সহিংসতার
শিকার
হলেও
তারা
অনেক
সময়
আইনি
সহায়তা
পায়
না।
এ
বিষয়ে
কাজ
করতে
হবে।
অন্য
গবেষক
জো
ডিভাইন
বলেন,
সহিংসতা
দমনে
পুরোনো
ধ্যানধারণা
কাজে
আসেনি।
নতুন
চিন্তা
ও
উদ্যোগ
নিয়ে
কাজ
করতে
হবে।
গোলটেবিল
বৈঠকে
ধারণাপত্র
উপস্থাপন
করেন
দ্য
হাঙ্গার
প্রজেক্টের
উপকর্মসূচি
পরিচালক
নাজমুন
নাহার।
আরও
বক্তব্য
দেন
দেশের
বিভিন্ন
এলাকা
থেকে
আসা
হাঙ্গার
প্রজেক্টের
‘পিএফজি’
ও
‘ওয়াইপিএজি’
দলের
সদস্যরা।
তাঁরা
হলেন
নরেন
পাহান
(নওগাঁ),
এস
কে
হাসিব
(বাগেরহাট),
মাহবুবুর
রহমান
চৌধুরী
(সিলেট),
ডলি
দাস
(নওগাঁ),
নূপুর
খন্দকার
(কুমিল্লা),
জারিন
মুনতাহা
(ব্রাহ্মণবাড়িয়া),
সমাপ্তি
গাইন
(সাতক্ষীরা),
শিমু
চৌধুরী
(হবিগঞ্জ)
ও
রাকিবুল
হাসান
(নওগাঁ)।
বৈঠকটি
সঞ্চালনা
করেন
প্রথম
আলোর
সহকারী
সম্পাদক
ফিরোজ
চৌধুরী।
এডমিন 










