০৫:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুরুদে ইবরাহিম: নবীজির (সা.) শেখানো আমল

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫
  • 1


গুরুত্ব

ফজিলত

দুরুদে
ইবরাহিম
শুধু
একটি
দোয়া
নয়,
এটি
আধ্যাত্মিক
সংযোগের
মাধ্যম।
এই
দুরুদ
পাঠ
করলে
গুনাহ
মাফ
হয়,
বরকত
বাড়ে
এবং
দোয়া
কবুল
হয়।
এক
হাদিসে
রাসুল
(সা.)
বলেন:
“যে
আমার
ওপর
একবার
দুরুদ
পাঠ
করে,
আল্লাহ
তার
ওপর
দশবার
রহমত
পাঠান।”
(সানান
নাসাঈ,
হাদিস:
১২৯৬)

হাদিসে
বলা
হয়েছে
দুরুদ
পাঠকারীর
দোয়া
কবুল
হয়।
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
৪৮৫)

তা
ছাড়া
দুরুদ
আমাদের
মনে
আশাবাদ
জাগায়,
রাসুল
(সা.)
বলেন,
দুরুদ
পাঠকারীকে
ফেরেশতারা
ঘিরে
রাখেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৩৩৭০)

সুতরাং
দুরুদের
ফজিলতের
মধ্যে
রয়েছে:
(১)
পাপ
ক্ষমা,
(২)
উদ্বেগ
দূরীকরণ,
(৩)
নবীর
সঙ্গে
নৈকট্য,
(৪)
কিয়ামতের
দিন
শাফায়াত।
মাওলানা
যাকারিয়া
কান্ধলভি
তাঁর
বইয়ে
এসব
ফজিলত
বিস্তারিত
বর্ণনা
করেছেন।
(ফাযায়েলে
দুরুদ
শরিফ,
পৃ.
৪৫-৫০,
ইদারা
ইশাআত-ই-দীনিয়াত,
দিল্লী:
২০০৫)

আরেকটি
গ্রন্থে
দুরুদের
১০০টি
ফর্মের
মধ্যে
দুরুদে
ইবরাহিমকে
সর্বোচ্চ
দুরুদ
বলা
হয়েছে।
(সো
দুরুদ,
মাওলানা
ইউনুস
পালনপুরী,
পৃ.
১৫,
অ্যামাজন
কিন্ডল
এডিশন:
২০২২)

দুরুদ
পাঠের
মনস্তাত্ত্বিক
সুবিধাও
আছে।
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
ধর্মীয়
আমল
যেমন
দোয়া
পাঠ
মানসিক
চাপ
কমায়
এবং
মনোযোগ
বাড়ায়।
যদিও
সরাসরি
বৈজ্ঞানিক
গবেষণা
দুরুদের
উপর
কম,
তবে
ধ্যানমূলক
আমলের
মতো
এটি
এন্ডোরফিন
নিঃসরণ
করে
শান্তি
দেয়
(যেমন,
“The
Power
of
Prayer”
সম্পর্কিত
গবেষণা,
Journal
of
Religion
and
Health,
2018)।
ইসলামী
দৃষ্টিতে,
এটি
ঈমানকে
মজবুত
করে,
যা
জীবনের
চ্যালেঞ্জ
মোকাবিলায়
সাহায্য
করে।
এক
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
পুনরাবৃত্তিমূলক
দোয়া
মানসিক
স্বাস্থ্য
উন্নত
করে।
(Benefits
of
Dhikr,
Islamic
Psychology
Studies,
2022)


দুরুদকে
জীবনের
অংশ
করুন

দুরুদে
ইবরাহিম
ইসলামের
একটি
অমূল্য
উপহার,
যা
পাঠ
করে
আমরা
নবীজির
সঙ্গে
যুক্ত
হই।
আধুনিক
সময়ে,
যেখানে
মানসিক
স্বাস্থ্য
একটি
বড়
ইস্যু,
এই
দুরুদ
একটি
সহজ
সমাধান।
শুরু
করুন
আজ
থেকে—নামাজের
বাইরে
প্রতিদিন
১০০
বার
পাঠ
করুন।
যেমন
কুরআনে
বলা,
“যারা
ঈমান
আনে
এবং
সৎকর্ম
করে,
তাদের
জন্য
রয়েছে
সুসংবাদ”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত
:
২৫)।
দুরুদ
পাঠ
সেই
সৎকর্মের
অংশ।

ট্যাগঃ

দুরুদে ইবরাহিম: নবীজির (সা.) শেখানো আমল

আপডেট সময়ঃ ১২:০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫


গুরুত্ব

ফজিলত

দুরুদে
ইবরাহিম
শুধু
একটি
দোয়া
নয়,
এটি
আধ্যাত্মিক
সংযোগের
মাধ্যম।
এই
দুরুদ
পাঠ
করলে
গুনাহ
মাফ
হয়,
বরকত
বাড়ে
এবং
দোয়া
কবুল
হয়।
এক
হাদিসে
রাসুল
(সা.)
বলেন:
“যে
আমার
ওপর
একবার
দুরুদ
পাঠ
করে,
আল্লাহ
তার
ওপর
দশবার
রহমত
পাঠান।”
(সানান
নাসাঈ,
হাদিস:
১২৯৬)

হাদিসে
বলা
হয়েছে
দুরুদ
পাঠকারীর
দোয়া
কবুল
হয়।
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
৪৮৫)

তা
ছাড়া
দুরুদ
আমাদের
মনে
আশাবাদ
জাগায়,
রাসুল
(সা.)
বলেন,
দুরুদ
পাঠকারীকে
ফেরেশতারা
ঘিরে
রাখেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৩৩৭০)

সুতরাং
দুরুদের
ফজিলতের
মধ্যে
রয়েছে:
(১)
পাপ
ক্ষমা,
(২)
উদ্বেগ
দূরীকরণ,
(৩)
নবীর
সঙ্গে
নৈকট্য,
(৪)
কিয়ামতের
দিন
শাফায়াত।
মাওলানা
যাকারিয়া
কান্ধলভি
তাঁর
বইয়ে
এসব
ফজিলত
বিস্তারিত
বর্ণনা
করেছেন।
(ফাযায়েলে
দুরুদ
শরিফ,
পৃ.
৪৫-৫০,
ইদারা
ইশাআত-ই-দীনিয়াত,
দিল্লী:
২০০৫)

আরেকটি
গ্রন্থে
দুরুদের
১০০টি
ফর্মের
মধ্যে
দুরুদে
ইবরাহিমকে
সর্বোচ্চ
দুরুদ
বলা
হয়েছে।
(সো
দুরুদ,
মাওলানা
ইউনুস
পালনপুরী,
পৃ.
১৫,
অ্যামাজন
কিন্ডল
এডিশন:
২০২২)

দুরুদ
পাঠের
মনস্তাত্ত্বিক
সুবিধাও
আছে।
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
ধর্মীয়
আমল
যেমন
দোয়া
পাঠ
মানসিক
চাপ
কমায়
এবং
মনোযোগ
বাড়ায়।
যদিও
সরাসরি
বৈজ্ঞানিক
গবেষণা
দুরুদের
উপর
কম,
তবে
ধ্যানমূলক
আমলের
মতো
এটি
এন্ডোরফিন
নিঃসরণ
করে
শান্তি
দেয়
(যেমন,
“The
Power
of
Prayer”
সম্পর্কিত
গবেষণা,
Journal
of
Religion
and
Health,
2018)।
ইসলামী
দৃষ্টিতে,
এটি
ঈমানকে
মজবুত
করে,
যা
জীবনের
চ্যালেঞ্জ
মোকাবিলায়
সাহায্য
করে।
এক
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
পুনরাবৃত্তিমূলক
দোয়া
মানসিক
স্বাস্থ্য
উন্নত
করে।
(Benefits
of
Dhikr,
Islamic
Psychology
Studies,
2022)


দুরুদকে
জীবনের
অংশ
করুন

দুরুদে
ইবরাহিম
ইসলামের
একটি
অমূল্য
উপহার,
যা
পাঠ
করে
আমরা
নবীজির
সঙ্গে
যুক্ত
হই।
আধুনিক
সময়ে,
যেখানে
মানসিক
স্বাস্থ্য
একটি
বড়
ইস্যু,
এই
দুরুদ
একটি
সহজ
সমাধান।
শুরু
করুন
আজ
থেকে—নামাজের
বাইরে
প্রতিদিন
১০০
বার
পাঠ
করুন।
যেমন
কুরআনে
বলা,
“যারা
ঈমান
আনে
এবং
সৎকর্ম
করে,
তাদের
জন্য
রয়েছে
সুসংবাদ”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত
:
২৫)।
দুরুদ
পাঠ
সেই
সৎকর্মের
অংশ।