১১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় রক্তের তীব্র সংকট, রক্তদাতারাও অপুষ্টিতে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫
  • 1


গাজা
সম্পূর্ণ
দখলের
শঙ্কা

এমন
মৃত্যু

সংকটের
মধ্যেই
ইসরায়েলের
প্রধানমন্ত্রী
বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু
নতুন
সামরিক
পদক্ষেপ,
বিশেষ
করে
গাজা
পুরোপুরি
দখলের
পরিকল্পনা
ঘোষণা
করতে
পারেন
বলে
আশঙ্কা
করা
হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
ইসরায়েলের
চলমান
হামলা

অবরোধ
ইতিমধ্যে
প্রায়
২০
লাখ
ফিলিস্তিনিকে
দুর্ভিক্ষের
দ্বারপ্রান্তে
নিয়ে
গেছে।

জাতিসংঘ
বলেছে,
ইসরায়েলের
সম্ভাব্য
ওই
সামরিক
অভিযানের
খবর
যদি
সত্য
হয়,
তাহলে
তারা
‘গভীরভাবে
উদ্বিগ্ন’।

আন্তর্জাতিক
চাপ
থাকা
সত্ত্বেও
ইসরায়েল

হামাসের
মধ্যে
যুদ্ধবিরতির
মধ্যস্থতার
প্রচেষ্টা
ভেস্তে
গেছে।
জনবহুল
এলাকায়
সামরিক
অভিযান
বাড়লে
পরিস্থিতি
ভয়াবহ
হয়ে
উঠবে
বলে
আশঙ্কা
করা
হচ্ছে।

দেইর
আল-বালাহ
শহরের
প্রান্তে
আশ্রয়
নেওয়া
বাস্তুচ্যুত
ফিলিস্তিনি
তামের
আল-বুরাই
বলেন,
‘আমরা
যাব
কোথায়?
যদি
ট্যাংক
ঢুকে
পড়ে,
তাহলে
কি
মানুষ
সাগরে
ঝাঁপ
দেবে,
নাকি
বাড়ির
নিচে
চাপা
পড়ে
মরবে?
আমরা

যুদ্ধের
অবসান
চাই।
যথেষ্ট
হয়েছে,
যথেষ্ট
হয়েছে।’

গাজার
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয়ের
তথ্য
অনুযায়ী,
২০২৩
সালের
অক্টোবর
থেকে
শুরু
হওয়া
এই
যুদ্ধে
এখন
পর্যন্ত
৬১
হাজার
১৫৮
জনের
বেশি
ফিলিস্তিনি
নিহত
হয়েছেন।
এর
মধ্যে
১৮
হাজার
৪৩০
জনই
শিশু।

অন্যদিকে
ইসরায়েলি
কর্তৃপক্ষ
জানিয়েছে,
হামাস
এখনো
৪৯
জিম্মিকে
আটকে
রেখেছে।
তাঁদের
মধ্যে
২৭
জন
মৃত
বলে
ধারণা
করা
হচ্ছে।

ট্যাগঃ

গাজায় রক্তের তীব্র সংকট, রক্তদাতারাও অপুষ্টিতে

আপডেট সময়ঃ ১২:০২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫


গাজা
সম্পূর্ণ
দখলের
শঙ্কা

এমন
মৃত্যু

সংকটের
মধ্যেই
ইসরায়েলের
প্রধানমন্ত্রী
বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু
নতুন
সামরিক
পদক্ষেপ,
বিশেষ
করে
গাজা
পুরোপুরি
দখলের
পরিকল্পনা
ঘোষণা
করতে
পারেন
বলে
আশঙ্কা
করা
হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
ইসরায়েলের
চলমান
হামলা

অবরোধ
ইতিমধ্যে
প্রায়
২০
লাখ
ফিলিস্তিনিকে
দুর্ভিক্ষের
দ্বারপ্রান্তে
নিয়ে
গেছে।

জাতিসংঘ
বলেছে,
ইসরায়েলের
সম্ভাব্য
ওই
সামরিক
অভিযানের
খবর
যদি
সত্য
হয়,
তাহলে
তারা
‘গভীরভাবে
উদ্বিগ্ন’।

আন্তর্জাতিক
চাপ
থাকা
সত্ত্বেও
ইসরায়েল

হামাসের
মধ্যে
যুদ্ধবিরতির
মধ্যস্থতার
প্রচেষ্টা
ভেস্তে
গেছে।
জনবহুল
এলাকায়
সামরিক
অভিযান
বাড়লে
পরিস্থিতি
ভয়াবহ
হয়ে
উঠবে
বলে
আশঙ্কা
করা
হচ্ছে।

দেইর
আল-বালাহ
শহরের
প্রান্তে
আশ্রয়
নেওয়া
বাস্তুচ্যুত
ফিলিস্তিনি
তামের
আল-বুরাই
বলেন,
‘আমরা
যাব
কোথায়?
যদি
ট্যাংক
ঢুকে
পড়ে,
তাহলে
কি
মানুষ
সাগরে
ঝাঁপ
দেবে,
নাকি
বাড়ির
নিচে
চাপা
পড়ে
মরবে?
আমরা

যুদ্ধের
অবসান
চাই।
যথেষ্ট
হয়েছে,
যথেষ্ট
হয়েছে।’

গাজার
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয়ের
তথ্য
অনুযায়ী,
২০২৩
সালের
অক্টোবর
থেকে
শুরু
হওয়া
এই
যুদ্ধে
এখন
পর্যন্ত
৬১
হাজার
১৫৮
জনের
বেশি
ফিলিস্তিনি
নিহত
হয়েছেন।
এর
মধ্যে
১৮
হাজার
৪৩০
জনই
শিশু।

অন্যদিকে
ইসরায়েলি
কর্তৃপক্ষ
জানিয়েছে,
হামাস
এখনো
৪৯
জিম্মিকে
আটকে
রেখেছে।
তাঁদের
মধ্যে
২৭
জন
মৃত
বলে
ধারণা
করা
হচ্ছে।