০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আকাশচুম্বী ‘টি এ টাওয়ার’: আধুনিকতার শিখরে একটি অসাধারণ বাণিজ্যিক ঠিকানা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:১৬:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৫
  • 12

টি

টাওয়ার
বাংলাদেশ
জাতীয়
ভবন
কোড
(বিএনবিসি)
অনুসরণ
করে
তৈরি
করা
হয়েছে
এবং
এতে
রয়েছে
সর্বোচ্চ
মানের
নিরাপত্তাব্যবস্থা।
‘ইউএল’
সার্টিফায়েড
অগ্নি-প্রতিরোধী
দরজা

চাপযুক্ত
অগ্নিনির্বাপক
সিঁড়ি।
ভবনের
নিরাপত্তা
নিশ্চিতে
রয়েছে
সার্বক্ষণিক
কেন্দ্রীয়
নিরাপত্তা
মনিটরিং

সিসিটিভি
নজরদারি,
কেন্দ্রীয়
পাবলিক
অ্যাড্রেস
(পিএ)
সিস্টেম।

ছাড়া
আছে
সম্পূর্ণ
পাওয়ার
ব্যাকআপসহ
চারটি
জেনারেটর,
ডাবল-গ্লেজড,
কম-নির্গমন
তাপ-প্রতিরোধী
কাচ,
যা
শক্তি
সাশ্রয়ী
এবং
আরামদায়ক
পরিবেশ
নিশ্চিত
করবে।

টি

টাওয়ারের
কাঠামোগত
পরিকল্পনায়
বাংলাদেশ
প্রকৌশল

প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
(বুয়েট)
বিশিষ্ট
প্রকৌশলীরা
যুক্ত
রয়েছেন।
স্ট্রাকচারাল
কনসালট্যান্ট
হিসেবে
দায়িত্ব
পালন
করছেন
বুয়েটের
সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের
প্রাক্তন
অধ্যাপক
ড.
সৈয়দ
ফখরুল
আমিন।
নিরাপত্তা

ভবনটি
সম্পর্কে
ট্রপিক্যাল
হোমস্
লিমিটেডের
ব্যবস্থাপনা
পরিচালক
শেখ
রবিউল
হক
বলেন,
‘উঁচু
ভবন
নির্মাণ
একটি
চ্যালেঞ্জিং
কাজ।
তবে
আমাদের
দক্ষ
প্রকৌশলী
দল
এটি
বাস্তবায়ন
করেছে।
ভবনটির
নকশা
দেশীয়
প্রতিষ্ঠান
দ্বারা
প্রণীত,
যা
আন্তর্জাতিক
মানসম্পন্ন
করে
তোলার
জন্য
সিঙ্গাপুরের
বিশেষজ্ঞদের
পরামর্শ
নেওয়া
হয়েছে।’

টি

টাওয়ার
শুধু
ঢাকার
বাণিজ্যিক
অবকাঠামোর
উজ্জ্বল
ভবিষ্যৎ
নয়,
এটি
ব্যবসায়িক
নতুন
দিগন্ত।
আধুনিক
সুযোগ-সুবিধা,
কৌশলগত
অবস্থান

বিলাসবহুল
পরিবেশের
কারণে
এটি
প্রযুক্তি,
ব্যাংকিং,
করপোরেট
হেডকোয়ার্টার

স্টার্ট
আপসহ
নানা
ধরনের
ব্যবসার
জন্য
আদর্শ
স্থান
হয়ে
উঠবে।
এই
আকাশচুম্বী
স্থাপনা
একদিকে
যেমন
ঢাকার
দিগন্তরেখাকে
নতুনভাবে
সংজ্ঞায়িত
করেছে,
অন্যদিকে
ব্যবসায়িক
প্রতিষ্ঠানগুলোর
জন্য
একটি
গ্লোবাল
স্ট্যান্ডার্ডের
কর্মক্ষেত্র
তৈরি
করেছে।
ঢাকার
প্রাণকেন্দ্রে
এমন
এক
স্থানে
ব্যবসার
সুযোগ
পাওয়া
সত্যিই
এক
অনন্য
অভিজ্ঞতা।

ট্যাগঃ

আকাশচুম্বী ‘টি এ টাওয়ার’: আধুনিকতার শিখরে একটি অসাধারণ বাণিজ্যিক ঠিকানা

আপডেট সময়ঃ ১২:১৬:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৫

টি

টাওয়ার
বাংলাদেশ
জাতীয়
ভবন
কোড
(বিএনবিসি)
অনুসরণ
করে
তৈরি
করা
হয়েছে
এবং
এতে
রয়েছে
সর্বোচ্চ
মানের
নিরাপত্তাব্যবস্থা।
‘ইউএল’
সার্টিফায়েড
অগ্নি-প্রতিরোধী
দরজা

চাপযুক্ত
অগ্নিনির্বাপক
সিঁড়ি।
ভবনের
নিরাপত্তা
নিশ্চিতে
রয়েছে
সার্বক্ষণিক
কেন্দ্রীয়
নিরাপত্তা
মনিটরিং

সিসিটিভি
নজরদারি,
কেন্দ্রীয়
পাবলিক
অ্যাড্রেস
(পিএ)
সিস্টেম।

ছাড়া
আছে
সম্পূর্ণ
পাওয়ার
ব্যাকআপসহ
চারটি
জেনারেটর,
ডাবল-গ্লেজড,
কম-নির্গমন
তাপ-প্রতিরোধী
কাচ,
যা
শক্তি
সাশ্রয়ী
এবং
আরামদায়ক
পরিবেশ
নিশ্চিত
করবে।

টি

টাওয়ারের
কাঠামোগত
পরিকল্পনায়
বাংলাদেশ
প্রকৌশল

প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
(বুয়েট)
বিশিষ্ট
প্রকৌশলীরা
যুক্ত
রয়েছেন।
স্ট্রাকচারাল
কনসালট্যান্ট
হিসেবে
দায়িত্ব
পালন
করছেন
বুয়েটের
সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের
প্রাক্তন
অধ্যাপক
ড.
সৈয়দ
ফখরুল
আমিন।
নিরাপত্তা

ভবনটি
সম্পর্কে
ট্রপিক্যাল
হোমস্
লিমিটেডের
ব্যবস্থাপনা
পরিচালক
শেখ
রবিউল
হক
বলেন,
‘উঁচু
ভবন
নির্মাণ
একটি
চ্যালেঞ্জিং
কাজ।
তবে
আমাদের
দক্ষ
প্রকৌশলী
দল
এটি
বাস্তবায়ন
করেছে।
ভবনটির
নকশা
দেশীয়
প্রতিষ্ঠান
দ্বারা
প্রণীত,
যা
আন্তর্জাতিক
মানসম্পন্ন
করে
তোলার
জন্য
সিঙ্গাপুরের
বিশেষজ্ঞদের
পরামর্শ
নেওয়া
হয়েছে।’

টি

টাওয়ার
শুধু
ঢাকার
বাণিজ্যিক
অবকাঠামোর
উজ্জ্বল
ভবিষ্যৎ
নয়,
এটি
ব্যবসায়িক
নতুন
দিগন্ত।
আধুনিক
সুযোগ-সুবিধা,
কৌশলগত
অবস্থান

বিলাসবহুল
পরিবেশের
কারণে
এটি
প্রযুক্তি,
ব্যাংকিং,
করপোরেট
হেডকোয়ার্টার

স্টার্ট
আপসহ
নানা
ধরনের
ব্যবসার
জন্য
আদর্শ
স্থান
হয়ে
উঠবে।
এই
আকাশচুম্বী
স্থাপনা
একদিকে
যেমন
ঢাকার
দিগন্তরেখাকে
নতুনভাবে
সংজ্ঞায়িত
করেছে,
অন্যদিকে
ব্যবসায়িক
প্রতিষ্ঠানগুলোর
জন্য
একটি
গ্লোবাল
স্ট্যান্ডার্ডের
কর্মক্ষেত্র
তৈরি
করেছে।
ঢাকার
প্রাণকেন্দ্রে
এমন
এক
স্থানে
ব্যবসার
সুযোগ
পাওয়া
সত্যিই
এক
অনন্য
অভিজ্ঞতা।