আনন্দের
ভগ্নিপতি
মাহামুদুর
হাসান
বলেন,
‘আমার
শ্বশুর
পেশায়
জুতা
কারখানার
শ্রমিক।
আনন্দ
সময়–সময়
বাবার
সঙ্গে
কারখানায়
যেত।
সে
কোনো
পক্ষের
নয়।’
তিনি
বলেন,
কোন
পক্ষের
ছোঁড়া
ইট
আনন্দের
মাথায়
লেগেছে,
সে
বিষয়ে
তাঁরা
নিশ্চিত
নন।
মুঠোফোন
বন্ধ
থাকায়
চেষ্টা
করেও
ভুবন
কিংবা
রুজেনের
সঙ্গে
কথা
বলা
যায়নি।
আনন্দের
মৃত্যুর
সংবাদ
নিশ্চিত
করে
ওসি
খন্দকার
ফুয়াদ
রুহানী
বলেন,
সংঘাতের
কারণ
খুবই
ছোট।
কিন্তু
এর
প্রভাব
অনেক
বড়।
একজন
মারা
গেল
আর
সংঘর্ষের
কারণে
মহাসড়কে
বড়
ঝামেলার
সৃষ্টি
হয়।
মারা
যাওয়া
কিংবা
সংঘর্ষের
ঘটনায়
কোনো
পক্ষ
এখন
পর্যন্ত
মামলা
করতে
থানায়
আসেনি।
এডমিন 















