২.
আল্লাহর
যুদ্ধ
ঘোষণা:
“হে
মুমিনগণ,
আল্লাহকে
ভয়
করো
এবং
সুদের
যা
বাকি
আছে
তা
ছেড়ে
দাও,
যদি
তোমরা
সত্যিকার
মুমিন
হও।
আর
যদি
তা
না
করো,
তবে
আল্লাহ
ও
তাঁর
রাসুলের
পক্ষ
থেকে
যুদ্ধের
ঘোষণা
শুনে
নাও।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
৭৮-২৭৯)
কোরআনের
কোথাও
অন্য
কোনো
গোনাহের
জন্য
এভাবে
সরাসরি
আল্লাহ
ও
তাঁর
রাসূলের
যুদ্ধ
ঘোষণার
কথা
আসেনি।
সুদ
এখানে
ব্যতিক্রম।
(সায়্যিদ
কুতুব,
ফি
জিলালিল
কোরআন,
দারুশ
শুরুক,
কায়রো:
২০০০,
খণ্ড
১,
পৃ.
৩৪৫)
৩.
সুদ
ধ্বংস
করে,
দান
বৃদ্ধি
করে:
“আল্লাহ
সুদকে
ধ্বংস
করেন
আর
সদকা
বা
দানকে
বাড়িয়ে
দেন।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৭৬)
আল্লাহ
জানিয়ে
দিয়েছেন—সুদ
থেকে
অর্থ
বাড়তে
দেখালেও
তার
মধ্যে
কল্যাণ
নেই।
অন্যদিকে
দান
হয়তো
কম
দেখায়,
কিন্তু
তাতে
আছে
প্রকৃত
বরকত।
(তাফসীর
আত-তাবারী,
দারুল
মাআরিফ,
কায়রো:
১৯৯৯,
খণ্ড
৫,
পৃ.
৪৩১)
৪.
সামান্য
সুদও
হারাম:
“হে
মুমিনগণ,
তোমরা
দ্বিগুণ,
ত্রিগুণ
করে
সুদ
খেও
না;
আল্লাহকে
ভয়
করো,
যাতে
তোমরা
সফল
হতে
পারো।”
(সুরা
আলে
ইমরান,
আয়াত:
১৩০)
এখানে
বলা
হয়েছে—সুদ
যত
সামান্যই
হোক
না
কেন,
তা
ধীরে
ধীরে
বেড়ে
সমাজকে
ধ্বংস
করে
দেয়।
৫.
পূর্ববর্তী
জাতির
সতর্কতা:
“তাদের
সুদের
জন্য,
যদিও
তা
থেকে
তারা
বিরত
থাকার
নির্দেশ
পেয়েছিল,
এবং
অন্যায়ের
কারণে
আমরা
তাদের
ওপর
শাস্তি
দিয়েছিলাম।”
(সুরা
নিসা,
আয়াত:
১৬১)
আহলে
কিতাবের
(ইহুদি
জাতি)
কিছু
লোক
সুদে
জড়িয়ে
পড়েছিল।
তাদের
জন্য
এটি
ছিল
আল্লাহর
শাস্তির
একটি
কারণ।
এডমিন 







