০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুদ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৯:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫
  • 26


২.
আল্লাহর
যুদ্ধ
ঘোষণা:

“হে
মুমিনগণ,
আল্লাহকে
ভয়
করো
এবং
সুদের
যা
বাকি
আছে
তা
ছেড়ে
দাও,
যদি
তোমরা
সত্যিকার
মুমিন
হও।
আর
যদি
তা
না
করো,
তবে
আল্লাহ

তাঁর
রাসুলের
পক্ষ
থেকে
যুদ্ধের
ঘোষণা
শুনে
নাও।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
৭৮-২৭৯)

কোরআনের
কোথাও
অন্য
কোনো
গোনাহের
জন্য
এভাবে
সরাসরি
আল্লাহ

তাঁর
রাসূলের
যুদ্ধ
ঘোষণার
কথা
আসেনি।
সুদ
এখানে
ব্যতিক্রম।
(সায়্যিদ
কুতুব,

ফি
জিলালিল
কোরআন
,
দারুশ
শুরুক,
কায়রো:
২০০০,
খণ্ড
১,
পৃ.
৩৪৫)


৩.
সুদ
ধ্বংস
করে,
দান
বৃদ্ধি
করে:

“আল্লাহ
সুদকে
ধ্বংস
করেন
আর
সদকা
বা
দানকে
বাড়িয়ে
দেন।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৭৬)

আল্লাহ
জানিয়ে
দিয়েছেন—সুদ
থেকে
অর্থ
বাড়তে
দেখালেও
তার
মধ্যে
কল্যাণ
নেই।
অন্যদিকে
দান
হয়তো
কম
দেখায়,
কিন্তু
তাতে
আছে
প্রকৃত
বরকত।
(তাফসীর
আত-তাবারী
,
দারুল
মাআরিফ,
কায়রো:
১৯৯৯,
খণ্ড
৫,
পৃ.
৪৩১)


৪.
সামান্য
সুদও
হারাম:

“হে
মুমিনগণ,
তোমরা
দ্বিগুণ,
ত্রিগুণ
করে
সুদ
খেও
না;
আল্লাহকে
ভয়
করো,
যাতে
তোমরা
সফল
হতে
পারো।”
(সুরা
আলে
ইমরান,
আয়াত:
১৩০)

এখানে
বলা
হয়েছে—সুদ
যত
সামান্যই
হোক
না
কেন,
তা
ধীরে
ধীরে
বেড়ে
সমাজকে
ধ্বংস
করে
দেয়।


৫.
পূর্ববর্তী
জাতির
সতর্কতা:

“তাদের
সুদের
জন্য,
যদিও
তা
থেকে
তারা
বিরত
থাকার
নির্দেশ
পেয়েছিল,
এবং
অন্যায়ের
কারণে
আমরা
তাদের
ওপর
শাস্তি
দিয়েছিলাম।”
(সুরা
নিসা,
আয়াত:
১৬১)

আহলে
কিতাবের
(ইহুদি
জাতি)
কিছু
লোক
সুদে
জড়িয়ে
পড়েছিল।
তাদের
জন্য
এটি
ছিল
আল্লাহর
শাস্তির
একটি
কারণ।

ট্যাগঃ

সুদ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত

আপডেট সময়ঃ ১২:০৯:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫


২.
আল্লাহর
যুদ্ধ
ঘোষণা:

“হে
মুমিনগণ,
আল্লাহকে
ভয়
করো
এবং
সুদের
যা
বাকি
আছে
তা
ছেড়ে
দাও,
যদি
তোমরা
সত্যিকার
মুমিন
হও।
আর
যদি
তা
না
করো,
তবে
আল্লাহ

তাঁর
রাসুলের
পক্ষ
থেকে
যুদ্ধের
ঘোষণা
শুনে
নাও।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
৭৮-২৭৯)

কোরআনের
কোথাও
অন্য
কোনো
গোনাহের
জন্য
এভাবে
সরাসরি
আল্লাহ

তাঁর
রাসূলের
যুদ্ধ
ঘোষণার
কথা
আসেনি।
সুদ
এখানে
ব্যতিক্রম।
(সায়্যিদ
কুতুব,

ফি
জিলালিল
কোরআন
,
দারুশ
শুরুক,
কায়রো:
২০০০,
খণ্ড
১,
পৃ.
৩৪৫)


৩.
সুদ
ধ্বংস
করে,
দান
বৃদ্ধি
করে:

“আল্লাহ
সুদকে
ধ্বংস
করেন
আর
সদকা
বা
দানকে
বাড়িয়ে
দেন।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৭৬)

আল্লাহ
জানিয়ে
দিয়েছেন—সুদ
থেকে
অর্থ
বাড়তে
দেখালেও
তার
মধ্যে
কল্যাণ
নেই।
অন্যদিকে
দান
হয়তো
কম
দেখায়,
কিন্তু
তাতে
আছে
প্রকৃত
বরকত।
(তাফসীর
আত-তাবারী
,
দারুল
মাআরিফ,
কায়রো:
১৯৯৯,
খণ্ড
৫,
পৃ.
৪৩১)


৪.
সামান্য
সুদও
হারাম:

“হে
মুমিনগণ,
তোমরা
দ্বিগুণ,
ত্রিগুণ
করে
সুদ
খেও
না;
আল্লাহকে
ভয়
করো,
যাতে
তোমরা
সফল
হতে
পারো।”
(সুরা
আলে
ইমরান,
আয়াত:
১৩০)

এখানে
বলা
হয়েছে—সুদ
যত
সামান্যই
হোক
না
কেন,
তা
ধীরে
ধীরে
বেড়ে
সমাজকে
ধ্বংস
করে
দেয়।


৫.
পূর্ববর্তী
জাতির
সতর্কতা:

“তাদের
সুদের
জন্য,
যদিও
তা
থেকে
তারা
বিরত
থাকার
নির্দেশ
পেয়েছিল,
এবং
অন্যায়ের
কারণে
আমরা
তাদের
ওপর
শাস্তি
দিয়েছিলাম।”
(সুরা
নিসা,
আয়াত:
১৬১)

আহলে
কিতাবের
(ইহুদি
জাতি)
কিছু
লোক
সুদে
জড়িয়ে
পড়েছিল।
তাদের
জন্য
এটি
ছিল
আল্লাহর
শাস্তির
একটি
কারণ।