বিভক্ত
জাতীয়
পার্টির
দুই
অংশের
উচ্চপর্যায়ের
একাধিক
নেতার
সঙ্গে
কথা
বলে
যে
ধারণা
পাওয়া
গেছে,
সেটি
হলো
তাঁরা
এখন
পর্যন্ত
মনে
করতে
পারছেন
না
যে
বর্তমান
অন্তর্বর্তী
সরকার
একটি
সুষ্ঠু
ও
গ্রহণযোগ্য
নির্বাচন
করতে
পারবে।
তবে
নির্বাচনের
তফসিল
ঘোষণার
পর
পরিস্থিতি
অনুকূল
বা
প্রতিকূল
যা-ই
হোক,
দলটির
উভয়
অংশই
নির্বাচনে
অংশ
নিতে
চায়।
এ
ক্ষেত্রে
জি
এম
কাদেরের
নেতৃত্বাধীন
অংশটি
এককভাবে
আর
আনিসুল
ইসলামের
অংশটি
জোটগত
ভোটে
বেশি
আগ্রহী।
এ
বিষয়ে
আনিসুল
ইসলাম
মাহমুদ
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘আমরা
কিছু
সমমনা
দলের
সঙ্গে
কথা
বলছি।
এটা
এখনো
সিদ্ধান্তে
পৌঁছানোর
মতো
কিছু
হয়নি।
দেখা
যাক,
কী
হয়।’
তবে
এখন
পর্যন্ত
জাতীয়
পার্টির
জন্য
যে
পরিবেশ-পরিস্থিতি,
তাতে
নির্বাচনে
অংশ
নেওয়ার
সুযোগ
কতটা
পাবে,
তা
নিয়ে
নেতাদের
মধ্যে
বেশ
সংশয়
আছে।
এ
বিষয়ে
জি
এম
কাদের
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘পরিস্থিতি
যা-ই
হোক,
আমাদের
হয়
নির্বাচন
করতে
হবে,
না
হয়
ঠেকানোর
চেষ্টা
করতে
হবে।
আমরা
এককভাবে
নির্বাচন
করার
চেষ্টা
করব।
কারও
সঙ্গে
মৌখিক
সমঝোতাও
করতে
পারি।’
জানা
গেছে,
পরিস্থিতি
নজরে
রেখে
জাতীয়
পার্টির
দুই
পক্ষই
ভোটে
থাকার
জুতসই
উপায়
খুঁজছে।
নেতাদের
ধারণা,
জোটের
মাধ্যমে
ভোটে
গেলে
তাঁদের
আসন-সম্ভাবনা
বেড়ে
যেতে
পারে।
তবে
এসব
সিদ্ধান্ত
নির্ভর
করছে
নির্বাচনের
তফসিল
ঘোষণার
পর
রাজনৈতিক
পরিবেশ
কতটা
স্থিতিশীল
হয়,
তার
ওপর।
এডমিন 


















