এ
কে
আজাদ
বলেন,
প্রথম
আলো,
ডেইলি
স্টার,
ছায়ানট
ও
উদীচীতে
যারা
আগুন
দিয়েছে,
তাদের
বিচার
না
হওয়া
পর্যন্ত
এবং
সাংবাদিকেরা
মতপ্রকাশের
স্বাধীনতা
না
পাওয়া
পর্যন্ত
সংগ্রাম
অব্যাহত
থাকবে।
তিনি
বলেন,
ডেইলি
স্টার
সম্পাদক
মাহফুজ
আনাম
হয়তো
আশঙ্কা
করেছিলেন,
প্রথম
আলোতে
হামলার
পর
ডেইলি
স্টার–এরও
হামলা
হতে
পারে।
তাই
সে
সময়
তিনি
সরকারের
বিভিন্ন
সংস্থা
ও
বিভিন্ন
ব্যক্তিকে
ডেইলি
স্টার–এর
সামনে
সুরক্ষা
দেওয়ার
জন্য
অনুরোধ
করেছিলেন।
কিন্তু
তিনি
ওই
সময়
সাহায্য-সাড়া
পাননি।
যখন
পেয়েছেন
(সহায়তা),
পোড়ার
পর
পেয়েছেন।
সম্পাদক
পরিষদের
সাধারণ
সম্পাদক
দেওয়ান
হানিফ
মাহমুদের
সঞ্চালনায়
প্রতিবাদ
সভায়
সংহতি
জানাতে
এসেছিলেন
ব্যবসায়ী
মীর
নাসির
হোসেন,
আলমগীর
কবীর,
ফজলুল
হক,
কুতুবউদ্দিন
আহমেদ,
নিহাদ
কবীর,
কামরান
টি
রহমান,
আহসান
খান
চৌধুরী,
সৈয়দ
নাসিম
মঞ্জুর,
মঈনুল
ইসলাম,
তাসকীন
আহমেদ,
রিজওয়ান
রাহমান,
প্রীতি
চক্রবর্তী,
নাসের
এজাজ
বিজয়
প্রমুখ।
আরও
এসেছিলেন
সারওয়ার
আলী,
রামেন্দু
মজুমদার,
শহিদুল
আলম,
সাইফুল
হক,
অধ্যাপক
কাজী
মারুফুল
ইসলাম,
এম
মাসরুর
রিয়াজ
প্রমুখ।
এডমিন 













