সবার
সনদটি
আক্ষরিকভাবে
পড়ার
প্রয়োজন
নেই,
যদি
কেউ
এর
মূল
বিষয়
বুঝতে
পারেন,
তবে
সেটাই
যথেষ্ট
হওয়া
উচিত।
যেমনটি
আমি
বলেছি,
এটি
হলো
সংস্কার
এবং
দেশকে
আরও
জনমুখী
করার
বিষয়।
সরকার
ও
রাজনৈতিক
দলগুলোর
দায়িত্ব
হলো
জনগণের
কাছে
ব্যাখ্যা
করা,
যাতে
পুরো
সনদটি
কাউকে
আদ্যোপান্ত
পড়তে
না
হয়।
গুরুত্বপূর্ণ
হলো
জনগণ
যেন
মোটামুটিভাবে
এর
মূল
বিষয়গুলো
বুঝতে
পারে।
দীর্ঘ
সনদটিকে
খুব
সহজ
চারটি
প্রশ্নে
রূপান্তর
করা
হয়েছে।
এর
মধ্যে
একটি
হলো,
আপনি
উচ্চকক্ষ
চান
কি
না।
দ্বিতীয়টি
হলো,
আপনি
চান
কি
না
যে
নির্বাচন
কমিশনের
মতো
কিছু
সাংবিধানিক
সংস্থা
স্বাধীন
ব্যক্তিদের
দ্বারা
নিয়োগপ্রাপ্ত
হোক।
উদাহরণস্বরূপ,
একজন
কৃষক
বা
শ্রমিক
বুঝতে
পারবেন
যে
আমাদের
দেশে
ভালো
নির্বাচন
হয়নি।
কারণ,
আমাদের
নির্বাচন
কমিশন
কেবল
প্রধানমন্ত্রী
যা
বলতেন,
তা-ই
করত।
সুতরাং
যদি
জনগণ
নির্বাচন
কমিশনকে
স্বাধীন
চান
কি
না—এই
প্রশ্ন
করা
হয়,
তবে
তাঁরা
সহজেই
এটি
বুঝতে
পারবেন।
প্রধানমন্ত্রীর
নির্বাচন
কমিশনে
তাঁর
নিজস্ব
লোক
নিয়োগ
করার
ক্ষমতা
থাকা
উচিত
নয়—আমি
নিশ্চিত,
প্রত্যেক
সাধারণ
মানুষই
তা
বুঝতে
পারবেন।
আমি
মনে
করি,
জনগণের
না
বোঝার
বিষয়ে
যে
আলোচনা,
তা
একপ্রকার
আমাদের
জনগণের
প্রতি
অশ্রদ্ধা
প্রদর্শন
করা।
গণভোটের
প্রশ্নগুলো
যেভাবে
প্রণীত
হয়েছে,
তা
জনগণের
বোঝার
জন্য
যথেষ্ট
সহজ।
এগুলো
বোঝার
জন্য
জুলাই
সনদ
পড়ার
প্রয়োজন
নেই।
প্রয়োজনীয়
সচেতনতা
সরকার
ও
রাজনৈতিক
দলগুলো
তৈরি
করতে
পারে।
এডমিন 











