দীর্ঘদিন
পুলিশকে
রাজনৈতিক
হাতিয়ার
হিসেবে
ব্যবহার
করা
হয়েছে।
এই
বাহিনীর
একাংশের
দলীয়
আনুগত্য
কতটা
ভয়াবহ
হতে
পারে,
তার
চূড়ান্ত
রূপ
দেখা
গেছে
গত
বছর
জুলাই–আগস্টে।
এই
পুলিশকে
পুনর্গঠন
করে
জনবান্ধব
ও
জবাবদিহির
আওতায়
আনতে
হলে
রাজনৈতিক
প্রভাবমুক্ত
করাটাই
প্রধান
চ্যালেঞ্জ।
এ
জন্য
স্বাধীন
পুলিশ
কমিশন
গঠনকে
অপরিহার্য
মনে
করছেন
অংশীজনেরা।
তবে
কমিশনের
সিদ্ধান্ত
বাস্তবায়নের
নিশ্চয়তা
থাকতে
হবে।
গতকাল
শনিবার
প্রথম
আলোর
কার্যালয়ে
‘বাংলাদেশ
পুলিশের
সংস্কার:
চ্যালেঞ্জ
ও
করণীয়’
শীর্ষক
গোলটেবিল
আলোচনায়
অংশীজনদের
বক্তব্যে
এমন
মত
উঠে
এসেছে।
প্রথম
আলো
ও
অবসরপ্রাপ্ত
পুলিশ
অফিসার
কল্যাণ
সমিতি
আয়োজিত
এই
আলোচনায়
অন্তর্বর্তী
সরকারের
উপদেষ্টা,
রাজনীতিবিদ,
পুলিশের
সাবেক
ও
বর্তমান
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তা,
নাগরিক
সমাজের
প্রতিনিধিরা
অংশ
নেন।
বক্তারা
প্রস্তাবিত
পুলিশ
কমিশনের
ক্ষমতা,
কার্যাবলি
নিয়েও
আলোচনা
করেন।
এই
কমিশন
যাতে
স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের
নিয়ন্ত্রণের
মধ্যে
পড়ে
না
যায়,
সেটার
ওপরও
জোর
দেন
সবাই।
আলোচনায়
অংশ
নিয়ে
আইন
উপদেষ্টা
আসিফ
নজরুল
আশ্বাস
দেন
প্রস্তাবিত
পুলিশ
কমিশন
অধ্যাদেশে
কমিশনের
সিদ্ধান্ত
বাস্তবায়নের
নিশ্চয়তার
বিষয়টি
থাকবে।
তিনি
পুলিশ
সংস্কারে
অন্তর্বর্তী
সরকারের
কার্যক্রম
তুলে
ধরেন।
তিনি
জানান,
এরই
মধ্যে
ফৌজদারি
কার্যবিধি
সংশোধন
করা
হয়েছে,
১২
ঘণ্টার
মধ্যে
আটক
করা
ব্যক্তির
স্বজনদের
জানাতে
হবে।
কাউকে
আটকের
২৪
ঘণ্টার
মধ্যে
স্বজনদের
না
জানালে
সেটা
হলে
গুম
হিসেবে
গণ্য
হবে।
আইন
উপদেষ্টা
বলেন,
শেখ
হাসিনা
পুলিশকে
একটি
নির্মম,
অত্যাচারী,
পাশবিক
এবং
দানবীয়
বাহিনীতে
পরিণত
করেছিল।
পুলিশে
‘আমার
লোক,
তোমার
লোক’
এই
বিষয়টি
আওয়ামী
লীগ
আমলে
ভয়াবহ
অবস্থায়
গিয়েছিল।
গুম,
বিচারবহির্ভূত
হত্যাকাণ্ড,
হেফাজতে
নির্যাতন
ও
মৃত্যু,
ভুয়া
নির্বাচন,
দলীয়করণ—সবই
করেছে।
সবকিছু
শুরু
করেছে
আওয়ামী
লীগ,
বাকিরা
সেটি
‘কন্টিনিউ’
করেছে।
এডমিন 












