ভারতের
দিক
থেকে
এ
ধরনের
পদক্ষেপ
অন্য
অংশীদারদের
সঙ্গে
দেশটির
সম্পর্ক
ছিন্ন
করার
ইঙ্গিত
দেয়
না।
ওআরএফের
উন্নিকৃষ্ণ
বলেন,
‘যুক্তরাষ্ট্রের
সঙ্গে
একটি
উচ্চাকাঙ্ক্ষী
বাণিজ্য
চুক্তি
থাকা
আর
রাশিয়ার
সঙ্গে
কাজ
চালিয়ে
যাওয়ার
মতো
সম্পর্ক
রাখা
স্ববিরোধী
নয়।’
বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
ক্রেমলিনের
সঙ্গে
এক
ধরনের
বোঝাপড়া
এই
আত্মবিশ্বাসকে
শক্তিশালী
করছে।
বাজপেয়ী
বলেন,
‘নয়াদিল্লি
ও
মস্কোর
মধ্যে
ঘনিষ্ঠ
সম্পর্ক
রয়েছে।
পুতিন
জানেন,
মোদি
এ
নিয়ে
যথেষ্ট
চাপের
মুখে
আছেন।
এ
নিয়ে
তাঁকে
দেশের
ভেতরেও
জবাবদিহি
করতে
হয়
আর
তিনি
এক
ধরনের
কঠিন
পরিস্থিতির
মধ্য
দিয়েও
যাচ্ছেন।’
এরপরও
এই
সূক্ষ্ম
হিসাবনিকাশ
ওয়াশিংটনের
নজরদারির
মধ্যে
থাকবে।
বিশেষ
করে
যখন
পুতিনের
নয়াদিল্লি
সফরে
গুরুত্বপূর্ণ
একাধিক
সামরিক
চুক্তি
আলোচনার
টেবিলে
থাকছে।
উন্নিকৃষ্ণনান
বলেন,
‘ভারতকে
যথেষ্ট
সতর্ক
থাকতে
হবে,
বিশেষ
করে
যেহেতু
দ্বিপক্ষীয়
বাণিজ্য
চুক্তি
নিয়ে
এখনো
সমঝোতা
হয়নি।
আপনি
নিশ্চয়
চান
না,
বর্তমান
জটিল
পরিস্থিতিতে
নতুন
করে
কোনো
অস্বস্তিকর
কিছু
যোগ
করতে।’
এডমিন 













