দুপুরে
উপাচার্য
অধ্যাপক
মো.
মাকসুদ
হেলালী
সাংবাদিকদের
বলেন,
শিক্ষক
ও
শিক্ষার্থীরা
একমত
হয়েছেন
যে
ক্লাস
ও
তদন্ত
কার্যক্রম
একসঙ্গে
চলবে।
সে
অনুযায়ী
আগামীকাল
মঙ্গলবার
ক্লাস
শুরুর
নির্দেশনা
দেওয়া
হয়েছে।
এর
আগে
দুই
দিন
ধরে
উপাচার্য
বিভিন্ন
পক্ষের
সঙ্গে
বৈঠক
করেন।
তিনি
কুয়েট
শিক্ষক
সমিতি,
অনুষদের
ডিন,
বিভাগীয়
প্রধান,
সাধারণ
শিক্ষার্থী,
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
কর্মকর্তা
এবং
স্থানীয়
লোকজনের
সঙ্গে
আলোচনায়
বসেন।
গত
১৮
ফেব্রুয়ারি
কুয়েটে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধের
দাবিকে
কেন্দ্র
করে
সংঘর্ষে
শতাধিক
ব্যক্তি
আহত
হন।
ওই
রাতেই
তৎকালীন
উপাচার্য
ও
কয়েকজন
শিক্ষককে
লাঞ্ছিত
করার
অভিযোগ
ওঠে।
এরপর
শিক্ষার্থীদের
লাগাতার
আন্দোলনের
মুখে
২৬
এপ্রিল
উপাচার্য
অধ্যাপক
মুহাম্মদ
মাছুদকে
ও
সহ-উপাচার্য
অধ্যাপক
শরিফুল
আলমকে
দায়িত্ব
থেকে
অব্যাহতি
দেয়
শিক্ষা
মন্ত্রণালয়।
পরবর্তী
সময়ে
শিক্ষক
লাঞ্ছনার
ঘটনার
বিচার
দাবিতে
৪
মে
থেকে
একাডেমিক
ও
প্রশাসনিক
কার্যক্রম
বর্জনের
ঘোষণা
দেয়
শিক্ষক
সমিতি।
এর
পর
থেকে
কোনো
শিক্ষকই
আর
ক্লাসে
ফেরেননি।
এডমিন 







