০৭:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘরে ফিরে গাজাবাসী দেখছেন চারদিকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
  • 13

ইসরায়েলের
হামলার
মুখে
গত
প্রায়
দুই
বছরে
গাজার
বাসিন্দাদের
বহুবার
বাড়িঘর
ছেড়ে
পালাতে
হয়েছে।
তেমন
একজন
আরিজ
আবু
সাদায়েহ।
পঞ্চাশোর্ধ্ব
এই
নারী
বলেন,
‘ইসরায়েল
আমার
ছেলেমেয়েকে
কেড়ে
নিয়েছে।
তাদের
হারানোর
বেদনা
খুব
গভীর।
কিন্তু
খুশি
যে
যুদ্ধ
থেমেছে।
আমি
ঘরে
ফিরতে
পেরেছি।’

বিভিন্ন
ছবি

ভিডিও
ফুটেজে
দেখা
যায়,
লাখো
ফিলিস্তিনি
দক্ষিণ
থেকে
গাজার
উত্তর
দিকে
যাচ্ছেন।
বাড়িঘর
হারানো
এসব
মানুষ
সঙ্গে
যা
আছে,
তাই
কাঁধে
করে
হাঁটছেন
ঘণ্টার
পর
ঘণ্টা।
তাঁদের
অনেকেই
২০
কিলোমিটার
পর্যন্ত
হেঁটে
নিজেদের
বসতভিটায়
ফিরছেন।
সেখানে
ধ্বংসস্তূপের
মধ্যে
তাঁবুতে
রাত
যাপন
করেন
অনেক
ফিলিস্তিনি।

৩৯
বছর
বয়সী
মুহাম্মদ
মুর্তজার
বাড়ি
গাজা
নগরীতে।
আরও
অনেকের
সঙ্গে
বাড়ি
ফিরছিলেন
তিনি।
তাঁর
একমাত্র
আশা,
চূড়ান্তভাবে
যেন

যুদ্ধ
শেষ
হয়।
তিনি
বলেন,
‘আমরা
শুধু
চাই,
এই
যুদ্ধটা
চিরতরে
শেষ
হোক।
আমাদের
যেন
আর
কোনো
দিনও
পালিয়ে
যেতে
না
হয়।’

গাজা
নগরীর
আরেক
বাসিন্দা
বলেন,
‘আজ
রাতের
আকাশে
বোমা
নেই,
ড্রোন
নেই,
নেই
কমলারঙা
আকাশ।
চারপাশে
সুনসান
নীরবতা,
যা
বহুদিন
এখানে
দেখা
যায়নি।’

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

পুলিশ শটগান দিয়ে কাছ থেকে আবু সাঈদকে গুলি করে

ঘরে ফিরে গাজাবাসী দেখছেন চারদিকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

ইসরায়েলের
হামলার
মুখে
গত
প্রায়
দুই
বছরে
গাজার
বাসিন্দাদের
বহুবার
বাড়িঘর
ছেড়ে
পালাতে
হয়েছে।
তেমন
একজন
আরিজ
আবু
সাদায়েহ।
পঞ্চাশোর্ধ্ব
এই
নারী
বলেন,
‘ইসরায়েল
আমার
ছেলেমেয়েকে
কেড়ে
নিয়েছে।
তাদের
হারানোর
বেদনা
খুব
গভীর।
কিন্তু
খুশি
যে
যুদ্ধ
থেমেছে।
আমি
ঘরে
ফিরতে
পেরেছি।’

বিভিন্ন
ছবি

ভিডিও
ফুটেজে
দেখা
যায়,
লাখো
ফিলিস্তিনি
দক্ষিণ
থেকে
গাজার
উত্তর
দিকে
যাচ্ছেন।
বাড়িঘর
হারানো
এসব
মানুষ
সঙ্গে
যা
আছে,
তাই
কাঁধে
করে
হাঁটছেন
ঘণ্টার
পর
ঘণ্টা।
তাঁদের
অনেকেই
২০
কিলোমিটার
পর্যন্ত
হেঁটে
নিজেদের
বসতভিটায়
ফিরছেন।
সেখানে
ধ্বংসস্তূপের
মধ্যে
তাঁবুতে
রাত
যাপন
করেন
অনেক
ফিলিস্তিনি।

৩৯
বছর
বয়সী
মুহাম্মদ
মুর্তজার
বাড়ি
গাজা
নগরীতে।
আরও
অনেকের
সঙ্গে
বাড়ি
ফিরছিলেন
তিনি।
তাঁর
একমাত্র
আশা,
চূড়ান্তভাবে
যেন

যুদ্ধ
শেষ
হয়।
তিনি
বলেন,
‘আমরা
শুধু
চাই,
এই
যুদ্ধটা
চিরতরে
শেষ
হোক।
আমাদের
যেন
আর
কোনো
দিনও
পালিয়ে
যেতে
না
হয়।’

গাজা
নগরীর
আরেক
বাসিন্দা
বলেন,
‘আজ
রাতের
আকাশে
বোমা
নেই,
ড্রোন
নেই,
নেই
কমলারঙা
আকাশ।
চারপাশে
সুনসান
নীরবতা,
যা
বহুদিন
এখানে
দেখা
যায়নি।’