৮.
ঘোষণাপত্রের
কিছু
ইতিবাচক
দিকও
রয়েছে।
বিশেষ
করে:
—এটি
১৯৭১–কে
জাতির
ইতিহাসে
ন্যায্য
স্থান
দিয়েছে
এবং
বলেছে
যে
লড়াইটি
ছিল
একটি
‘উদার
গণতান্ত্রিক’
রাষ্ট্রের
জন্য
(অনুচ্ছেদ
১
ও
২)।
—এটি
আন্দোলন
ও
অভ্যুত্থানকে
বেশ
নির্ভুলভাবে
বর্ণনা
করেছে।
—এটি
বাংলাদেশের
জনগণের
আকাঙ্ক্ষাকে
ভালোভাবে
তুলে
ধরেছে।
এতে
বলা
হয়েছে,
তারা
‘সুশাসন
ও
সুষ্ঠু
নির্বাচন,
আইনের
শাসন
এবং
অর্থনৈতিক
ও
সামাজিক
ন্যায়বিচার
নিশ্চিত
করার
লক্ষ্যে
এবং
সব
রাষ্ট্রীয়
ও
সাংবিধানিক
প্রতিষ্ঠানের
গণতান্ত্রিক
সংস্কার
সাধনের’
অভিপ্রায়
ব্যক্ত
করছে
(অনুচ্ছেদ
২২)।
একই
সঙ্গে
‘আইনের
শাসন
ও
মানবাধিকার,
দুর্নীতি,
শোষণমুক্ত,
বৈষম্যহীন
ও
মূল্যবোধসম্পন্ন
সমাজ
এবং
গণতান্ত্রিক
রাষ্ট্রব্যবস্থা
প্রতিষ্ঠার
অভিপ্রায়
ব্যক্ত
করছে’
(অনুচ্ছেদ
২৫)।
—এটি
সঠিকভাবে
বলা
হয়েছে,
২০২৪
সালের
জুলাই
ও
আগস্টে
রাষ্ট্রীয়
নিরাপত্তা
বাহিনীসহ
বিভিন্ন
পক্ষের
হাতে
নিহত
ব্যক্তির
সংখ্যা
ছিল
‘প্রায়
এক
হাজার’।
৯.
সব
মিলিয়ে,
এটা
উল্লেখযোগ্য
যে
অধ্যাপক
ইউনূস,
যিনি
দলীয়
রাজনীতিতে
জড়িত
না
থাকার
সুবিধাজনক
অবস্থান
থেকে
অন্তর্বর্তী
সরকারের
নেতৃত্ব
দিতে
এসেছিলেন,
তিনি
এই
ঘোষণাপত্রে
নিজের
নাম
অন্তর্ভুক্ত
করতে
সম্মত
হয়েছেন।
কে
জানে
নির্বাচনের
পর
অধ্যাপক
ইউনূসের
জন্য
কী
ভবিষ্যৎ
অপেক্ষা
করছে।
তবে
অনেকের
মতে,
এই
ঘোষণাপত্রে
তাঁর
সম্পৃক্ততা
তাঁর
এককালের
উজ্জ্বল
ভাবমূর্তির
কফিনে
পেরেক
ঠুকে
দেওয়ার
মতো
হবে।
১০.
এই
ঘোষণাপত্রটি
আরও
সংক্ষিপ্ত
হতে
পারত।
১৯৭১
সালের
যুদ্ধ
নিয়ে
১
ও
২
নম্বর
অনুচ্ছেদ
ছাড়া
এই
ঘোষণাপত্রে
আর
কোনো
রাজনৈতিক
ইতিহাস
অন্তর্ভুক্ত
করা
উচিত
হয়নি।
এডমিন 








