শান্তিচুক্তির
আগে
যুদ্ধবিরতিতে
রাশিয়াকে
রাজি
করার
জন্য
ইউক্রেন
যে
চাপ
দিয়ে
আসছিল,
সে
বিষয়ে
হোয়াইট
হাউসের
বৈঠকে
কোনো
অগ্রগতি
হয়নি।
বৈঠকে
মাখোঁ,
মের্ৎসসহ
কয়েকজন
নেতা
তাঁদের
লক্ষ্যগুলোকে
ট্রাম্পেরই
লক্ষ্য
হিসেবে
তুলে
ধরার
চেষ্টা
করেন।
তাঁরা
অবিলম্বে
যুদ্ধবিরতি
এবং
ইউক্রেনের
জন্য
শক্তিশালী
মার্কিন
নিরাপত্তা
নিশ্চয়তাকে
হোয়াইট
হাউস
সমর্থিত
ধারণা
হিসেবে
উপস্থাপন
করেন।
তবে
ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতির
বিষয়টি
প্রত্যাখ্যান
করেছেন
বলে
মনে
হয়েছে
এবং
কোনো
চুক্তির
অংশ
হিসেবে
ইউক্রেনের
প্রতিরক্ষা
জোরদার
করতে
তিনি
কী
প্রস্তাব
দেবেন,
সে
সম্পর্কে
অস্পষ্ট
ছিলেন।
এর
পরিবর্তে
তিনি
পুতিনকে
এমন
একজন
হিসেবে
তুলে
ধরেন,
যিনি
যুদ্ধ
বন্ধ
করতে
আগ্রহী।
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
বলেন,
‘আমি
(পুতিনকে)
অনেক
দিন
ধরে
চিনি।
সব
সময়
তাঁর
সঙ্গে
আমার
দারুণ
সম্পর্ক
ছিল।
আমি
মনে
করি,
প্রেসিডেন্ট
পুতিন
নিজেও
একটা
সমাধান
চান।’
একপর্যায়ে
হোয়াইট
হাউসের
ওই
বৈঠকে
বিরতি
দেন
ট্রাম্প
এবং
ইউরোপীয়
নেতাদের
সেখানে
রেখে
বাইরে
এসে
পুতিনের
সঙ্গে
৪০
মিনিট
টেলিফোনে
কথা
বলেন।
এরপর
তিনি
জানান,
প্রেসিডেন্ট
জেলেনস্কির
সঙ্গে
বৈঠকের
বিষয়ে
সম্মতি
দিয়েছেন
পুতিন।
এই
বৈঠক
আয়োজনে
তিনি
কাজ
শুরু
করে
দিয়েছেন।
দুই
সপ্তাহের
মধ্যে
এই
বৈঠক
হতে
পারে
বলে
জার্মানির
চ্যান্সেলর
জানিয়েছেন।
মাখোঁ
ও
মের্ৎস
ট্রাম্পকে
চাপ
দেন,
যাতে
জেলেনস্কি
ও
পুতিনের
সঙ্গে
সম্ভাব্য
বৈঠকের
আগে
যুদ্ধবিরতির
দাবি
জানানো
হয়।
তবে
ট্রাম্প
বলেন,
প্রেসিডেন্ট
হিসেবে
তাঁর
দায়িত্ব
পালনকালে
অন্যান্য
সংঘাতের
অবসানে
আলোচনার
জন্য
কোনো
যুদ্ধবিরতির
প্রয়োজন
হয়নি।
এডমিন 












