আপনি
সবচেয়ে
গভীর
যে
কাজটি
করতে
পারেন,
তা
হলো
এই
অপরাধবোধকে
শুধু
গাজার
জন্য
নয়,
বরং
আমাদের
সমগ্র
মুসলিম
জাতির
দীর্ঘমেয়াদি
শক্তির
জন্য
একজন
উন্নত
মুসলিম
হিসেবে
আপনাকে
রূপান্তরিত
করতে
দেওয়া।
গাজার
কষ্ট
নিয়ে
আপনার
অস্বস্তি
আপনার
নিজের
মধ্যে
আল্লাহর
সঙ্গে
আপনার
সম্পর্ককে
জোরদার
করার
দিকে
চালিত
করা
উচিত।
এই
অপরাধবোধকে
জ্বালানি
হিসেবে
ব্যবহার
করুন:
পাঁচ
ওয়াক্ত
নামাজ
পূর্ণ
মনোযোগের
সঙ্গে
আদায়
করুন,
তাহাজ্জুদকে
অভ্যাসে
পরিণত
করুন,
নতুন
উদ্দেশ্য
নিয়ে
কোরআন
মুখস্থ
করুন
এবং
ইসলামি
জ্ঞানকে
গুরুত্বের
সঙ্গে
অধ্যয়ন
করুন।
আধ্যাত্মিকভাবে
শক্তিশালী
প্রতিটি
মুসলিম
আমাদের
সামষ্টিক
স্থিতিস্থাপকতা
বৃদ্ধি
করে।
এই
সংকট
আরও
একটি
বিষয়
উন্মোচন
করেছে:
আমরা
মানসিকভাবে,
রাজনৈতিকভাবে
ও
অর্থনৈতিকভাবে
কতটা
পরাধীন
হয়ে
পড়েছি।
আমাদের
নিজেদের
দুর্ভোগ
মেটানোর
জন্য
আমরা
অন্যের
ওপর
নির্ভরশীল।
তাই
এই
অপরাধবোধকে
সভ্যতাকেন্দ্রিক
চেতনার
দিকে
চালিত
করুন।
শুরুটা
সহজ
হতে
পারে,
যেমন
কোরআন
বোঝার
জন্য
আরবি
ভাষা
শেখা
বা
হিজরি
বর্ষপঞ্জিকে
আরও
গুরুত্বের
সঙ্গে
গ্রহণ
করা।
এগুলো
কেবল
প্রতীকী
কাজ
নয়,
এটি
আপনার
মানসিক
কাঠামোকে
একটি
ইসলামি
বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গির
দিকে
আবার
তার
দিয়ে
জোড়ার
প্রক্রিয়া।
নিজেকে
প্রশ্ন
করুন,
‘আজ
আমি
কোন
বীজ
রোপণ
করতে
পারি,
যা
আগামী
১০,
২০
বা
৫০
বছরে
মুসলিমদের
উপকারে
আসবে?’
হয়তো
সেটি
হতে
পারে:
-
যে
বইটি
লিখতে
আপনি
ভাবছিলেন,
তা
শুরু
করা। -
একটি
হালাল
কর্মসংস্থান
সৃষ্টিকারী
ব্যবসা
প্রতিষ্ঠা
করা। -
আপনার
সন্তানদের
এমন
আত্মবিশ্বাসী,
সক্ষম
মুসলিম
হিসেবে
গড়ে
তোলা,
যারা
উম্মাহর
সেবা
করবে। -
বিশ্বজুড়ে
মুসলিম
সমাজে
অবদান
রাখার
মতো
বিশেষ
দক্ষতা
অর্জন
করা।
আপনার
অপরাধবোধ
যেন
আপনাকে
পঙ্গু
বা
হতাশ
না
করে
তোলে।
এটি
বরং
আপনাকে
তাৎক্ষণিক
ও
দীর্ঘমেয়াদি—উভয়
ধরনের
ইতিবাচক
পরিবর্তনের
বীজ
রোপণ
করতে
চালিত
করবে।
এডমিন 


















