এ
সময়
মুক্তিযুদ্ধের
ইতিহাস
বিকৃতি
নিয়ে
ক্ষোভ
প্রকাশ
করে
ছাত্রশক্তির
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়
শাখার
সভাপতি
বলেন,
ডাকসুর
মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক
প্রতিনিধির
বক্তব্যে
শহীদ
ও
নির্যাতিত
বীরাঙ্গনাদের
সংখ্যা
‘সহস্র’
বলে
উল্লেখ
করা
হয়েছে,
যা
বিভ্রান্তিকর।
আন্তর্জাতিক
সংস্থার
প্রতিবেদন
অনুযায়ী,
চার
লাখের
অধিক
নারী
নির্যাতিত
হয়েছেন।
এই
প্রেক্ষাপটে
‘সহস্র’
শব্দ
ব্যবহার
ইতিহাস
বিকৃতির
শামিল
বলেও
মন্তব্য
করেন
তিনি।
তাহমিদ
আল
মুদ্দাসসির
বলেন,
বিজয়ের
মাসে
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
নিস্তব্ধতা
উদ্বেগজনক।
প্রশাসন
ও
নির্বাচিত
প্রতিনিধিদের
হীনমন্যতা
মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক
কার্যক্রমকে
বাধাগ্রস্ত
করছে।
মুক্তিযুদ্ধ
বাঙালির
সর্বোচ্চ
অর্জন,
এটি
কোনোভাবেই
ফ্যাসিবাদী
শক্তির
হাতে
যেতে
দেওয়া
যাবে
না
বলেও
তিনি
মন্তব্য
করেন।
এডমিন 








