০৭:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ট্রাম্পের প্রস্তাবে কি রাজি হবেন সৌদি যুবরাজ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
  • 1

মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্প
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সৌদি
আরবের
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করার
সম্ভাবনার
কথা
বললেও
এই
মাসের
শেষে
সৌদি
যুবরাজ
মোহাম্মদ
বিন
সালমানের
(এমবিএস)
হোয়াইট
হাউস
সফরের
সময়
সেটা
হওয়ার
সম্ভাবনা
একেবারেই
কম।

কয়েক
দশকের
শত্রুতার
পর
ইসরায়েল
এবং
সৌদি
আরবের
মধ্যে
কূটনৈতিক
সম্পর্ক
স্থাপন
মধ্যপ্রাচ্যের
রাজনৈতিক

নিরাপত্তা
পরিস্থিতিকে
বদলে
দিতে
পারে।
আর
যদি
তা
হয়,
তাহলে
এই
অঞ্চলে
মার্কিন
প্রভাব
আরও
বৃদ্ধি
পেতে
পারে।

ট্রাম্প
গত
মাসে
বলেছিলেন,
তিনি
আশা
করেন
সৌদি
আরব
‘খুব
শিগগিরই’
অন্যান্য
মুসলিম
দেশের
সঙ্গে
যোগ
দেবে,
যারা
২০২০
সালের
আব্রাহাম
চুক্তিতে
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করেছে।

তবে,
দুটি
উপসাগরীয়
সূত্র
রয়টার্সকে
জানিয়েছে,
রিয়াদ
কূটনৈতিক
চ্যানেলে
ওয়াশিংটনকে
ইঙ্গিত
দিয়েছে,
তাদের
অবস্থান
পরিবর্তিত
হয়নি।
ফিলিস্তিন
রাষ্ট্রের
জন্য
একটি
রোডম্যাপে
(পথনকশা)
সম্মতি
থাকলেই
কেবল
তারা
চুক্তিতে
স্বাক্ষর
করবে।

রিয়াদ
বলেছে,
এর
উদ্দেশ্য
হচ্ছে
কূটনৈতিক
ভুল
এড়ানো
এবং
প্রকাশ্যে
যেকোনো
বিবৃতি
দেওয়ার
আগে
সৌদি
আরব

মার্কিন
অবস্থানের
মধ্যে
সমন্বয়
নিশ্চিত
করা।
সূত্র
জানিয়েছে,
মূল
লক্ষ্য
হলো
১৮
নভেম্বরের
হোয়াইট
হাউসের
আলোচনা
বা
তারপরে
যেকোনো
ধরনের
বিভ্রান্তি
এড়ানো।

মধ্যপ্রাচ্যে
মার্কিন
জাতীয়
গোয়েন্দা
বিভাগের
সাবেক
ডেপুটি
জোনাথন
পানিকফ
বলেছেন,
এমবিএস
নামে
পরিচিত
যুবরাজ
‘ফিলিস্তিন
রাষ্ট্রের
একটি
বিশ্বাসযোগ্য
পথনকশা
ছাড়া
অদূর
ভবিষ্যতে
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করবেন
না।’

বর্তমানে
ওয়াশিংটনের
চিন্তক
প্রতিষ্ঠান
আটলান্টিক
কাউন্সিলে
থাকা
পানিকফ
বলেন,
এমবিএস
সম্ভবত
ট্রাম্পের
সঙ্গে
তাঁর
প্রভাব
ব্যবহার
করে
‘সার্বভৌম
ফিলিস্তিন
রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার
জন্য
আরও
সুস্পষ্ট
এবং
জোরালো
সমর্থন’
চাইবেন।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ট্রাম্পের প্রস্তাবে কি রাজি হবেন সৌদি যুবরাজ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্প
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সৌদি
আরবের
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করার
সম্ভাবনার
কথা
বললেও
এই
মাসের
শেষে
সৌদি
যুবরাজ
মোহাম্মদ
বিন
সালমানের
(এমবিএস)
হোয়াইট
হাউস
সফরের
সময়
সেটা
হওয়ার
সম্ভাবনা
একেবারেই
কম।

কয়েক
দশকের
শত্রুতার
পর
ইসরায়েল
এবং
সৌদি
আরবের
মধ্যে
কূটনৈতিক
সম্পর্ক
স্থাপন
মধ্যপ্রাচ্যের
রাজনৈতিক

নিরাপত্তা
পরিস্থিতিকে
বদলে
দিতে
পারে।
আর
যদি
তা
হয়,
তাহলে
এই
অঞ্চলে
মার্কিন
প্রভাব
আরও
বৃদ্ধি
পেতে
পারে।

ট্রাম্প
গত
মাসে
বলেছিলেন,
তিনি
আশা
করেন
সৌদি
আরব
‘খুব
শিগগিরই’
অন্যান্য
মুসলিম
দেশের
সঙ্গে
যোগ
দেবে,
যারা
২০২০
সালের
আব্রাহাম
চুক্তিতে
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করেছে।

তবে,
দুটি
উপসাগরীয়
সূত্র
রয়টার্সকে
জানিয়েছে,
রিয়াদ
কূটনৈতিক
চ্যানেলে
ওয়াশিংটনকে
ইঙ্গিত
দিয়েছে,
তাদের
অবস্থান
পরিবর্তিত
হয়নি।
ফিলিস্তিন
রাষ্ট্রের
জন্য
একটি
রোডম্যাপে
(পথনকশা)
সম্মতি
থাকলেই
কেবল
তারা
চুক্তিতে
স্বাক্ষর
করবে।

রিয়াদ
বলেছে,
এর
উদ্দেশ্য
হচ্ছে
কূটনৈতিক
ভুল
এড়ানো
এবং
প্রকাশ্যে
যেকোনো
বিবৃতি
দেওয়ার
আগে
সৌদি
আরব

মার্কিন
অবস্থানের
মধ্যে
সমন্বয়
নিশ্চিত
করা।
সূত্র
জানিয়েছে,
মূল
লক্ষ্য
হলো
১৮
নভেম্বরের
হোয়াইট
হাউসের
আলোচনা
বা
তারপরে
যেকোনো
ধরনের
বিভ্রান্তি
এড়ানো।

মধ্যপ্রাচ্যে
মার্কিন
জাতীয়
গোয়েন্দা
বিভাগের
সাবেক
ডেপুটি
জোনাথন
পানিকফ
বলেছেন,
এমবিএস
নামে
পরিচিত
যুবরাজ
‘ফিলিস্তিন
রাষ্ট্রের
একটি
বিশ্বাসযোগ্য
পথনকশা
ছাড়া
অদূর
ভবিষ্যতে
ইসরায়েলের
সঙ্গে
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করবেন
না।’

বর্তমানে
ওয়াশিংটনের
চিন্তক
প্রতিষ্ঠান
আটলান্টিক
কাউন্সিলে
থাকা
পানিকফ
বলেন,
এমবিএস
সম্ভবত
ট্রাম্পের
সঙ্গে
তাঁর
প্রভাব
ব্যবহার
করে
‘সার্বভৌম
ফিলিস্তিন
রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার
জন্য
আরও
সুস্পষ্ট
এবং
জোরালো
সমর্থন’
চাইবেন।