প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
বাংলাদেশে
বার্ষিক
গড়
জ্বালানি
দক্ষতা
বৃদ্ধির
হার
প্রায়
১
দশমিক
৫২
শতাংশ,
যা
চলতে
থাকলে
নির্ধারিত
সময়ের
এক
বছর
আগেই
২০৩০
সালের
লক্ষ্যমাত্রা
অর্জিত
হওয়ার
সম্ভাবনা
রয়েছে।
দেশের
মোট
জ্বালানির
দুই-তৃতীয়াংশ
যে
খাতে
ব্যবহার
হয়,
সেই
গৃহস্থালি
ও
শিল্প
খাতকে
লক্ষ্য
করে
পদক্ষেপ
নিলে
আরও
বেশি
জ্বালানি
সাশ্রয়
সম্ভব।
গৃহস্থালি,
বাণিজ্যিক
ও
শিল্প
খাতে
বিদ্যুৎ-সাশ্রয়ী
বাল্ব
(এলইডি)
ব্যবহার
সচেতনতানির্ভর
জ্বালানি
দক্ষতার
একটি
উল্লেখযোগ্য
উদাহরণ।
একইভাবে
ভোক্তারা
দক্ষ
এয়ারকন্ডিশনারও
গ্রহণ
করছেন।
প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
এলইডির
মতো
সহজলভ্য
সাশ্রয়ী
প্রযুক্তির
ব্যাপক
গ্রহণ
এবং
কিছু
শিল্পে
প্রযুক্তিগত
পরিবর্তন
সত্ত্বেও
শিল্প
খাতে
মোটর,
মোটরচালিত
সিস্টেম
ও
ক্যাপটিভ
জেনারেটরে
দক্ষতা
বৃদ্ধি
এবং
গ্যাস
থেকে
ইলেকট্রিক
বয়লারে
রূপান্তরকে
অগ্রাধিকার
দিতে
হবে।
একইভাবে
বাণিজ্যিক
খাতে—যেখানে
এসির
চাহিদা
বেশি—জ্বালানির
ব্যবহার
কমাতে
লেবেলিং
ও
প্যাসিভ
ডিজাইন
অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ।
জ্বালানি
দক্ষতা
শুধু
খরচ
বাঁচানোর
বিষয়
নয়;
এটি
দ্রুত
জাতীয়
জ্বালানি
ব্যবস্থাকে
রূপান্তর
করতে
পারে।
তবে
এ
জন্য
নিয়ন্ত্রক
সংস্থা,
জ্বালানি
ভোক্তা,
আর্থিক
প্রতিষ্ঠান
ও
প্রযুক্তি
সরবরাহকারীদের
মধ্যে
সমন্বিত
উদ্যোগ
প্রয়োজন।
এডমিন 











